তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিব্লগ পোস্টশিক্ষা

আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স কি ? কিভাবে কাজ করে?

আধুনিক বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তির সাথে সরাসরি সম্পর্ক যুক্ত একটি প্রযুক্তি হচ্ছে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স। মোবাইল ব্যবহার করার সময় মোবাইলকে যদি বলা হয় হাই গুগল তাহলে গুগলে উত্তর দেয়া শুরু করে এবং যে কমান্ড দেয়া হয় সেটি করে দেয়।

আমাদের অনেকের মনের মাঝে প্রশ্ন আসতেই পারে এটি কিভাবে হয়ে থাকে। তাই আজকে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স কি এবং কিভাবে কাজ করে সমস্ত কিছু বিস্তারিতভাবে আলোচনা করার চেষ্টা করবো।

প্রযুক্তির অগ্রগতির সাথে মিল রেখে এটিকে এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যে এটি আপনার আমার চেহারা একবার দেখলেই মনে রাখতে পারে। এখন চাইলেই গাড়ি ড্রাইভ করতে মানুষের প্রয়োজন হয়না। এই ধরণের অনেক উদারহণ রয়েছে।

আজকের এই আর্টিকেলে এই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা ক্রিত্তিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে বিস্তারিত সমস্ত কিছু আলোচনা করা হবে। তাই মনোযোগ সহকারে এই আর্টিকেলটি পড়ুন তাহলে এই বিষয় নিয়ে পুরো ধারণা পেয়া যাবেন।

আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স কি

আমরা সবাই জানি যে, মোবাইল অথবা কম্পিউটার জাতীয় সমস্ত যন্ত্র নিজে নিজে কোন কাজ করতে পারেনা এবং কোন সিদ্ধান্ত গ্রহন করতে পারনা। যদি কোন ইলেকট্রনিক্স যন্ত্রে কোন প্রকার সমস্যা হয় তাহলে নিজে নিজে সেটি ঠিক করার মতো সিদ্ধান্ত গ্রহন করতে পারেনা অন্য একটি যন্ত্রের সহযোগিতা নিয়ে প্রগ্রামের মাধ্যমে ঠিক করে নিতে হয়।

এটি মূলত কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা বা Artificial Intelligence ( AI ). কৃত্তিম বদ্ধিমত্তা হচ্ছে এমন এক উদ্ভাবন যার মাধ্যমে খুব সহজেই কোন এক যন্ত্রের মধ্যে চিন্তা শক্তি, জ্ঞান, শিক্ষন, উপলব্ধি, পরিকল্পনার করার ক্ষমতা, যোগাযোগ ব্যবস্থা বেং বস্তুকে এক জায়গা থেকে অন্য যায়গায় যাওয়ার নিজস্ব ক্ষমতা দেয়া হয় যেমন রোবট।

সংজ্ঞাঃ মানুষের নিজস্ব চিন্তা ভাবনা গুলোকে কম্পিউটার প্রগ্রামের মাধ্যমে কম্পিউটারের মধ্যে সেই চিন্তা শক্তিকে বাস্তবিক রূপ দেয়াকেই কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বলা হয়। কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তার জন্য কম্পিউটার গুলো মানুষের মত কাজ করার সক্ষমতা রাখে।

অনেক ক্ষেত্রে দেয়া যায়, মানুষ যেখানে একই সময়ে তার ব্রেইন ব্যবহার করে বিভিন্ন চিন্তা ভাবনা করতে পারেনা, আবার সেখা এই কম্পিউটার খুব সহজেই একই সময়ে বিভিন্ন ধরণের চিন্তা ভাবনা করতে সক্ষম হচ্ছে।

দেখুন, আপনি যদি একই সময়ে তিন থেকে চারটি কাজ করার চেষ্টা করেন তাহলে কি করতে পারবেন। কিন্তু একটি কম্পিউটারে একই সময়ে ভিবিন্ন প্রকার কাজ করা অনেক বেশী সহজ। বর্তমান কম্পিউটারের একটি শাখা হচ্ছে কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা।

বর্তমানে কিভাবে কম্পিউটার ব্যবহার করে কিভাবে মানুষের চিন্তা শক্তি, কাজ করার ইচ্ছে শক্তি, কাজ করার ক্ষ্মতা, কিভাবে সহজেই চিন্তাভাবনা করে সঠিক দক্টি সিদ্ধান্তে পৌছবে সমস্ত কিছু নিয়েই গবেষণা করা হচ্ছে। বিজ্ঞানীদের মতে মানুষের চিন্তা শক্ততিকে যন্ত্রের মাধ্যমে বাস্তবায়নকে কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা বলা হয়।

ইতিহাস

চিন্তা করতে পারে এমন বুদ্ধিমত্তার এমন এক টি যন্ত্র মূলত গল্প বলার জন্য প্রথমে তৈরি করা হয়েছিলো। এটি সমস্তবত ১৩০০ খ্রিষ্টাব্দে রামন লোল এর সাথেই শুরু হয়েছিলো। তার পর প্রযুক্তির অগ্রগতির কারনে ১৯৫০ সালে এলান টুরিং একটি গবেষণার জন্য আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা কৃত্তিম বুদ্ধিমতার পরীক্ষা করার জন্য একটি প্রক্রিয়া উদ্ভাবন করলেন যার নাম দিলেন টুরিং পরীক্ষা

আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর ইতিহাস শুরু হয় ১৯৫০ সালের মধ্যে। এই প্রযুক্তির ধারণা দেন, জন এমসিকার্থি ( John McCarthy ) এবং তার এই ধারণাকে মেশিন তৈরির বিজ্ঞান ও প্রকৌশল হিসাবে সজ্ঞায়িত করা হয়।

মূলত আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স হচ্ছে বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তির একটি খেত্র যা কম্পিউটার বিজ্ঞান ( Computer Science ), জীব বিজ্ঞান ( Biology ), মনোবিজ্ঞান, ভাষাতত্ব গনিত ও প্রকৌশল শাস্ত্রের উপর প্রতিষ্ঠিত।

এই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের মূল লক্ষ্য হচ্ছে মানুষের চিন্তাকে কাজে লাগিয়ে কম্পিউটার বিজ্ঞানের উন্নয়ন করা। যেমন চিন্তা করতে পারবে, চলাচল করতে পারবে, হাটা চলা করতে পারবে, শুনতে পারবেন, যে কাজের কথা বলা হবে সেই কাজ করতে পারবে। বর্তমান সময়ে যদি দেখা যায় তাহলে এটির ব্যবহার অনেক বেশী শুরু হয়ে গিয়েছে।

আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স কি -প্রকারভেদ

আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স কে তিন ভাবে ভাগ করা হয়। যেমন,

১. উইক এআই (Narrow AI)
২. স্ট্রং এআই (Artificial General Intelligence)
৩. সিঙ্গুলারিটি (Super Intelligence)

উইক এআই (Narrow AI): এটি এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যে, শুধু মাত্র নির্দিষ্ট বিষয় ছাড়া অন্য কোন বিষয়ের উপর কাজ করতে পারেনা। বর্তমানে আমরা এই প্রযুক্তির ব্যবহার করছি।

স্ট্রং এআই (Artificial General Intelligence): এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে কম্পিউটারকে একজন স্বয়ংসম্পূর্নে মানুষের মত কাজ করানো হয়ে থাকে। এটি গবেষণা চলমান।

সিঙ্গুলারিটি (Super Intelligence): এটি এমন এক প্রযুক্তি যা মাল্টিক্যাটাগরির বুদ্ধি নিয়ে কাজ করতে পারে। এটি সবচেয়ে বিচক্ষন মানুষ গুলোকে হার মানিয়ে দিবে। সবচেয়ে প্রতিভাবান মানুষকে হার মানাতে এর সময় লাগবেনা।

আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স কি -ব্যবহার

বর্তমানে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর প্রভাব এমনভাবে ছড়িয়ে গিয়েছে যে, এটি প্রাত্যদিক এবং দৈনিক জীবনের একটি অংশ হয়ে উঠেছে। তাই এখন কিছু ব্যবহার এবং ক্ষেত্র সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত জানার চেষ্টা করবো।

  • রোগ নিরাময়ের ক্ষেত্রে
  • বিনোদন ক্ষেত্রে
  • বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক ডিভাইসের ভুল বা ত্রুটি সংশোধনের খেত্রে
  • জেট বিমান চলাচলের ক্ষেত্রে
  • গাড়ির গতির এবং দিকের ঠিক রাখতে
  • বিভিন্ন পরিকল্পনা করার ক্ষেত্রে
  • নতুন কিছু উদ্ভাবনের জন্যে
  • ব্যাংকিং এর কাজ করার ক্ষেত্রে
  • মানচিত্র ও ন্যাভিগেশনের ক্ষেত্রে
  • 3 D ছবি তোলার ক্ষেত্রে
  • মিডিয়া রিকমেন্ডেশন
  • স্মার্ট এসিস্ট্যান্স তৈরি ক্ষেত্রে

রোগ নিরাময়ের ক্ষেত্রে

আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স রোগ নিরাময়ের ক্ষেত্রে অনেক বেশী উপকার করছে। আগের দিনে মানুষের কোন প্রকার রোগ হলে সেই রোগের চিকিৎসা করা হত ধারনার উপর ভিত্তি করে কারণ তখন কি রোগ হয়েছে সেটি কোনোভাবেই জানা সম্ভব হতনা শুধু রোগের লক্ষন দেখে সেবা প্রদান করা হত।

কিন্তু বর্তমান সময়ে ক্যান্সারের মত রোগ খুব সহজেই শনাক্ত করা যাচ্ছে। শুধু ক্যান্সার সেটিও কিন্তু ঠিক নয় কারণ এখন সমস্ত রোগের চিকিৎসা করার পূর্বে বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরিক্ষা করা হয়ে থাকে।

হতে পারে সেটি রক্তের পরীক্ষা। খুব সহজেই কম্পিউটার ব্যবহার করে রক্তের গ্রুপ থেকে শুরু করে হিমগ্লবিনের পরিমাণ, কোন ভাইরাস আছে কিনা সমস্ত কিছু মিনিটের মধ্যে নির্ণয় করা যাচ্ছে। তাই বলা যেতে পারে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স চিকিৎসা খাতে অনেক বেশী ভূমিকা রেখেছে।

বিনোদন ক্ষেত্রে

কৃত্তিম বুদ্ধিমতা বিনোদন ক্ষেত্রে অনেক কিছুর পরিবর্তন করে ফেলেছে। যেমন আমরা কম্পিউটার ব্যবহার করে খুব সহজেই নিজের পছন্দের গেমস খেলতে পারছি। তাছাড়াও গান শোনা থেকে শুরু করে মুভি দেখা সমস্ত কিছুই হচ্ছে।

ইন্টানেটে কোনো কিছু সার্চ করার সাথেই বুঝে নিচ্ছে আমরা কি চাই। তাছাড়াও কার্টুন ভিডিও গুলোর আচরনের জন্য কিন্তু এটি ব্যবহার হয়ে থাকে।

বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক ডিভাইসের ভুল বা ত্রুটি সংশোধনের খেত্রে

এই যে কম্পিউটার ব্যবহার করি সেটি যদি নষ্ট হয় তাহলে কিন্তু নিজে নিজে ঠিক হয়ে যায়না ঠিক করার জন্য বিশেষ ধরণের যন্ত্র ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এই যে আমরা অপারেটিং সিস্টেম গুলো ব্যবহার করি সেগুলোকে যে কমান্ড দেয়া হয় তাই করে থাকে।

কম্পিউটারে সমস্যা সমাধান করার জন্য বিশেষ ধরণের প্রগামের মাধ্যমে তৈরি করা সফটওয়্যার ইন্সটল করতে হয়। এই রকম আরও অনেক যন্ত্র রয়েছে যা ঠিক করতে আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

যেমন রোবটের তৈরি থেকে শুরু করে সমস্যা হলে সেটিও ঠিক করতে অন্য যন্ত্রের ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

জেট বিমান চলাচলের ক্ষেত্রে

এই বিমান গুলো এত বেশী তীক্ষতার সাথে পরিচালনা করা হয় যে আলাদা প্রকারের কমান্ড বা আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহার করা হয়ে থাকে। দিক নির্দেশনা থেকে শুরু করে অটো পাইলট সমস্ত ক্ষেত্রেই এই প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

বিশেষ ক্ষেত্রে বিমান চালানো শেখার জন্য আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স অনেক বেশী কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে কারণ এখন ভার্চুয়াল রিয়েলিটি ব্যবহার করে ঘরে বসেই বিমানের প্রশিক্ষন দেয়া অনেক সহজ।

বিমান চালানোর সময় হটাৎ যদি পাইলটের কিছু হয়ে যায় তারপরেও কোন প্রকার সমস্যার তৈরি হয়না কারণ অটো পাইলট মুডে খুব সহজেই নিজে নিজে বিমান চলতে সক্ষম।

গাড়ির গতির এবং দিকের ঠিক রাখতে

রাস্থায় চলার সময় দেখা যায় অধিক গতিতে অনেক গাড়ি ছুটে চলেছে। কিন্তু বর্তমান সময়ে এমন সব প্রযুক্তি বেড় হয়েছে যে একটি গাড়ি রাস্তা দিয়ে কি পরিমাণে গতিতে যাচ্ছে সেটিও মেপে নেয়া যাচ্ছে।

ব্যবহার করা হচ্ছে অটোমেটিক সিগন্যাল বাতি তাছাড়াও টেসলার মত গাড়ি কোম্পানি তৈরি করেছে ড্রাইভার বিহীন গাড়ি। রাস্তায় মোড় আসলে গারি আগে থেকেই সিগন্যাল দিয়ে দিচ্ছে। গুগল ম্যপের মত প্রযুক্তি তৈরি হয়েছে সহজে রাস্তা চেনার জন্য।

বিভিন্ন পরিকল্পনা করার ক্ষেত্রে

দেখুন মানুষ চাইলেই অনেক কিছু মূহুর্তেই মধ্যেই পরিকল্পনা করে ফেলতে পারে। কিন্তু আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে অতি সহজেই যেকোনো কিছু পরিকল্পনা করা যাচ্ছে।

একটি পরিকল্পনা করার পর ভবিষ্যৎ কেমন হবে সেটির ধারণা পাওয়া যাচ্ছে অতি সহজেই। কম্পিউটারকে কাজে লাগিয়ে অল্প সময়ে বিভিন্ন জায়গা থেকে তথ্য জোগাড় করার মাধ্যমে যেকোন পরিকল্পনা অনেক বেশী সহজ হয়ে উঠেছে।

নতুন কিছু উদ্ভাবনের জন্যে

আধুনিক বিশ্বের অনেক কিছুই তো তৈরি হচ্ছে কিন্তু কোথায় ও কিভাবে তৈরি হচ্ছে সেটি নিয়ে আমাদের অনেক বেশী জানার আগ্রহ থাকলেও অনেক সময় জানা হয়ে উঠেনা।

বিশ্বের এমন অনেক আবিস্কার রয়েছে যেগুলো খালি চোখে দেখা অনেক বেশী কষ্টের হয়ে যায়। তাছাড়াও অনেক ধরণের যন্ত্র রয়েছে যেগুলো তৈরি করার জন্য মানুষের পরিবর্তে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

এমন ভাবে ব্যবহার করার কথা বর্ণনা করতে গেলে লিখে শেষ করা যাবেনা। কারণ বর্তমান আধুনিক বিজ্ঞান এটির ব্যবহার বেশী করছে। এই যে আমরা ফেসবুক ব্যবহার করে থাকি সেটিও তৈরি হয়েছে আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহার করার মাধ্যমে। যদি তাই না হত তাহলে আমরা ফেসবুকে কি করি না করি সব খবর রাখতে পারতোনা।

আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স কিভাবে কাজ করে

এটি কম্পিউটার দ্বারা নিয়ন্ত্রি এক ধরণের প্রগাম। এটি তৈরি করা হয়েছে বিশেষ এক ধরণের কম্পিউটার ভাষা ব্যবহার করে। মানুষের নিজের বুদ্ধিমত্তাকে কাজে লাগিয়ে কম্পিউটার ব্যবহার করে বিভিন্ন প্রকার কোড লিখে সেগুলোকে চলমান করে তৈরি করেছে এই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স।

এগুলো এমনভাবে তৈরি করা হয়ে থাকে যেন সমস্ত কাজ গুলো নিজে নিজে করতে পারে। সমস্ত কিছু মূলত অটো কমান্ড দ্বারা চলে থাকে। যারা কম্পিউটার প্রগামার রয়েছে তারাই মূলত এটি তৈরি করতে পারে।

কোন প্রযুক্তি তৈরি করার পূর্বে সেটির কাজ কি হবে তা আগে নির্ধারণ করা হয়ে থাকে তার পর সেই অনুযায়ী কোডিং করে সমস্ত কাজ গুলো করা হয়। যেমন আকাশে উরছে ড্রন ক্যামেরা, ড্রাইভার ছাড়া গাড়ি, বিভিন্ন ধরণের রোবট ইত্যাদি।

শেষ কথা -আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স কি

আপনি হ্যত আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স কি সেটি সম্পর্কে ব্যাসিক একটি ধারণা পেয়ে গিয়েছেন। আরও কিছু যদি জানার থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন সঠিক উত্তর দেয়ার চেষ্টা করা হবে।

আর্টিকেলটি কেমন লাগলো অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন সেই সাথে অন্যদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেননা।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *