ঘরে বসে মোবাইলে আয় করার সঠিক উপায়
আমাদের প্রায় প্রত্যেকের হাতে একটি মোবাইল ফোনে রয়েছে এবং সেই মোবাইল ফোন ব্যবহার করার মাধ্যমে অনেকেই অনলাইন থেকে ইনকাম করতে চান আর সে জন্য অনেকে গুগল থেকে সার্চ করেন ঘরে বসে মোবাইলে আয় ।
বিশেষ করে যারা স্টুডেন্ট রয়েছে বা ছাত্র-ছাত্রী রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে এই প্রবণতাটা অনেক বেশি দেখা যায় কারণ তারা চায় লেখাপড়ার পাশাপাশি পার্টটাইম কিছু ইনকাম করতে।
হয়তো এ বিষয়টিকে অনেকে অনেক ভাবে গুগলে সার্চ করে থাকে এবং অনেক ধরনের রেজাল্ট পেয়ে থাকে কিন্তু আমি আজকে এমন কিছু কাজের কথা উল্লেখ করব যেগুলোর মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই ঘরে বসে অনলাইনে ইনকাম করতে পারবেন।
দেখুন বর্তমান সময় অনেকে রয়েছে ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে খুব সহজে অনলাইন থেকে প্রতিমাসে লক্ষ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করছে কিন্তু একটি বিষয় হল মোবাইল দ্বারা কি ইনকাম করা সম্ভব?
এ প্রশ্নের উত্তর যদি আপনি অন্য কাউকে জিজ্ঞেস করে থাকেন তাহলে অনেকেই বলবে না এটি কোনভাবেই সম্ভব নয় এবং আমিও একই কথা বলি যে, মোবাইল দিয়ে আয় করা আসলে পসিবল না তারপরে মোবাইলে ইনকাম করার এমন কিছু মাধ্যম রয়েছে যে মাধ্যমগুলো আপনি যদি সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারেন অনায়াসে অনলাইন থেকে খুব সহজে মোবাইল ব্যবহার করে ইনকাম করতে পারবেন।
তাই ঘরে বসে আয় করতে হলে আজকেরে আর্টিকেলটি আপনাকে একদম মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে আপনি কোন স্টেপ আজকে বাদ দিবেন না কারণ বাদ দিলে আপনি অনেক ইনফরমেশন মিসটেক করে যেতে পারেন আর আপনি যদি ইনফরমেশন মিসটেক করে দেন তাহলে আপনি কোন ভাবে মোবাইল ব্যবহার করে ইনকাম করতে পারবেন না।
তাহলে চলুন ঘরে বসে মোবাইলে আয় করার এমন কিছু মাধ্যম জেনে নেই যে মাধ্যমগুলো 100% কার্যকরী।
ঘরে বসে মোবাইলে আয় – ঘরে বসে অনলাইনে আয় করার উপায়
বিশেষ ক্ষেত্রে সমস্ত প্রফেশনাল কাজ গুলো রয়েছে সেগুলো আপনি কোন ভাবে মোবাইল দিয়ে কাজ পারবেন না। গ্রাফিক ডিজাইন, ভিডিও এডিটিং, ফটো ডিজাইন এই ধরনের সমস্ত কাজ গুলো রয়েছে সেগুলো কিন্তু আপনি কোন ভাবে মোবাইল ব্যবহার করতে পারবেন না।
তাছাড়া কনটেন্ট রাইটিং, ফটোশুট এবং বিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে অনলাইন থেকে শুধুমাত্র হাতে থাকা মোবাইল ব্যবহার করে অতি সহজেই অনলাইন থেকে ইনকাম করা যায়।
তাই আজ আমি আপনাকে এমন কয়েকটি উপায় সম্পর্কে বলব যে উপায়ে গুলোর মধ্যে যে কোন একটি অবলম্বন করতে পারেন এবং আপনি যদি সেটির পিছনে লেগে থাকেন খুব সহজে অনলাইন থেকে ভালো একটি ইনকাম জেনারেট করতে পারবেন।
অনলাইন থেকে ইনকাম করার বিষয়টি এমন যে, আপনি যদি লেগে থাকেন সেটি মোবাইল হোক অথবা কম্পিউটার একদিন আপনাকে ফল দেবে আর আপনি যদি শুধুমাত্র ঘরে বসে মোবাইলে আয় এই বিষয়টি লিখে সার্চ করেন এবং বিষয়গুলো জেনে থাকেন এবং সে বিষয়ের মধ্যে কোন বিষয় নিয়ে আপনি কাজ না করেন তাহলে কিন্তু কোনভাবে আপনি সফল হতে পারবেন না।
সেজন্য আমি আপনাকে আগে থেকে বলে দিচ্ছি যে আপনি যে সমস্ত কাজ সম্পর্কে জানবেন সে সমস্ত কাজের মধ্যে আপনি যে কাজটি করতে পারবেন সেই কাজটি নিয়ে লেগে থাকুন একদিন না একদিন আপনার সফলতা আসবেই।
অনেকে রয়েছে যারা বিগিনারদের বলে থাকে যে, এই উপায় অবলম্বন করলে আপনি খুব সহজে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারবেন কিন্তু এখানে একটি বিষয় তারা লুকিয়ে চলে সেটি হচ্ছে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে হলে যেকোনো কাজের পেছনে লেগে থাকতে হয় যারা বলে তারাও কিন্তু অনলাইন থেকে ঠিক ইনকাম করে যেমন আমি গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে ইনকাম করি এটা কিন্তু দুইদিনে হয়নি ধীর্ঘ সময় লেগেছে।
সেজন্য আপনি যদি অনলাইন থেকে ইনকাম করতে চান তাহলে আপনাকে লেগে থাকতে হবে আর লেগে থাকতে হলে আপনাকে প্রচুর পরিমাণ সময় ব্যয় করতে হবে অনেক কিছু শিখতে হবে সেই আশা আকাঙ্ক্ষা ও ইচ্ছা যদি থাকে অবশ্যই এই আর্টিকেলটি শুধুমাত্র আপনার জন্য।
আমি আপনাকে একটি প্রতিশ্রুতি দিতে পারব সেটা হচ্ছে, আপনি যদি এই আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ অব্দি পড়েন এবং সেইসাথে সমস্ত পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করতে পারেন অবশ্যই আপনি অনলাইন থেকে আপনার হাতে থাকা মোবাইল ব্যবহার করে ইনকাম করতে পারবেন সেটা 100% সিওর।
তাহলে চলুন আমরা আজকের যে মূল টপিক রয়েছে ঘরে বসে মোবাইলে আয় এই বিষয় সর্ম্পকে বিস্তারিত জানা শুরু করে দেই।

ইউটিউব ভিডিও তৈরি
মোবাইল দিয়ে ঘরে বসে আয় করার সবচেয়ে সহজ মাধ্যম হচ্ছে ইউটিউব। আপনার যদি মনের মধ্যে সদিচ্ছা থাকে এবং অনলাইন থেকে ইনকাম করার খুবই তীব্র আগ্রহ থাকে আপনি খুব সহজেই ইউটিউব মাধ্যম ব্যবহার করে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
বর্তমান সময়ে মোবাইল ব্যবহার করে ইনকাম করার যে সমস্ত মাধ্যমগুলো রয়েছে সে সমস্ত মাধ্যমগুলোর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম হচ্ছে ইউটিউব।
আর আপনি ইউটিউব ব্যবহার করার মাধ্যমে নিজের তৈরি করে ভিডিও আপলোড করে খুব সহজে গুগোল মনিটাইজেশন এর মাধ্যমে ইউটিউব থেকে প্রতিমাসে লক্ষ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন।
এর জন্য শুধুমাত্র আপনাকে একটি ভিডিও ক্যাটাগরি বেছে নিতে হবে এবং সেই ক্যাটাগরি অনুযায়ী আপনাকে প্রতিনিয়ত ভিডিও তৈরি করতে হবে এবং আপলোড করতে হবে।
আপনাকে সঠিক একটি ক্যাটাগরি বেছে নিয়ে ক্যাটাগরির ভিডিও গুলো তৈরি করা শিখে নিতে হবে আর আপনার আগে যদি সে সম্পর্কে কোন প্রকার ধারণা না থাকে তাহলে আপনি ইউটিউব সার্চ করে সমস্ত বিষয়গুলো জেনে নিতে পারবেন আর সমস্ত বিষয় জেনে নেওয়ার পর আপনি অবশ্যই ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে পারবেন।
আপনি যদি ইউটিউব ব্রাউজ করে থাকেন তখন দেখবেন যে অনেকেই অনেক ধরনের টিপস দিচ্ছে যে মোবাইল ব্যবহার করে এই অ্যাপস ব্যবহার করুন সেই অ্যাপস ব্যবহার করুন এবং প্রতি মাসে আপনি লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করুন।
আপনাকে আমি বোঝাতে চাচ্ছি সেটা হচ্ছে যেকোনো ভাবে মোবাইল ব্যবহার করে ইনকাম করা সম্ভব নয় কিন্তু যে সমস্ত মানুষ এই ভিডিওগুলো তৈরি করছে তারা কিন্তু ইউটিউব থেকে প্রতি মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করে নিচ্ছে।
আমি বলছি না আপনাকে এ ধরনের কাজ করে ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে হবে এটি থেকে ইনকাম করার বিভিন্ন ক্যাটাগরির রয়েছে আপনি যে কোন একটি ক্যাটাগরী বেছে নিয়ে যদি একবার ভিডিও আপলোড করা শুরু করেন ধীরে ধীরে আপনার ইউটিউব চ্যানেলের মানুষের সামনে যাবে যখন সাবস্ক্রাইবার বাড়বে বাড়বে তখন আপনি অতি সহজেই ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে পারবেন।
আমি আপনাকে এমন কয়েকটি নিশের কথা বলে দিচ্ছি বা ক্যাটাগরি কথা বলে দিচ্ছে যে সমস্ত ক্যাটাগরির মধ্যে আপনি যে কোন একটি ফলো করলে অতি সহজেই সফল হতে পারবেন।
ফিকশন ভিডিও তৈরি
আপনি হয়তো মায়াজালের অনেক ভিডিও দেখে থাকবেন এবং তাদের ভিডিওতে সমস্ত ক্যাটাগরিস রয়েছে যে সমস্ত টপিক রয়েছে সে সমস্ত আপনার কাছে অনেক মজাদার মনে হতে পারে যার ফলে কিন্তু আপনি তার ভিডিও গুলো দেখেন আর আপনি যখন তাদের ভিডিও গুলো দেখেন সে সমস্ত ভিডিওতে এর মাধ্যমে ইনকাম করে থাকে।
বর্তমান সময়ে ইউটিউবে খুব তাড়াতাড়ি নিজেকে রিচ করতে চাইলে ও ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে চাইলে এ ফিকশন ক্যাটাগরির মত অন্য কোন ক্যাটাগরি আমার জানামতে নেই কারণ ফিকশন ক্যাটাগরি নিয়ে কাজ করলে খুব তাড়াতাড়ি একটি চ্যানেল দাড় হয়ে যায় এবং প্রতিটি ভিডিওতে মিলিয়ন পর্যন্ত ভিউ এসে থাকে।
এর জন্য আপনাকে ইউটিউব থেকে প্রচুর পরিমাণে ফিকশন টাইপের ভিডিওগুলো দেখতে হবে এবং সেই ভিডিও থেকে আপনি কোন ক্যাটাগরির ভিডিওগুলো তৈরি করতে চান সেই বিষয়গুলো শিখতে হবে এবং ভিডিও থেকে ডাটা গুলো কালেক্ট করে আপনার নিজের মতো করে ভিডিও তৈরি করতে হবে।
এর জন্য আপনার কোন ধরনের ক্যামেরা বা কোন কিছুর প্রয়োজন হবে না শুধুমাত্র ভয়েজ রেকর্ডিং করবেন এবং ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার এর মাধ্যমে ভিডিওগুলি এডিট করে শুধু আপলোড করবেন।
ব্লগ ভিডিও তৈরি
বর্তমান সময়ে সমস্ত পপুলার ভিডিওগুলো রয়েছে সে সমস্ত ভিডিও গুলোর মধ্যে ব্লগ হচ্ছে অনেক বেশি জনপ্রিয় একটি ক্যাটাগরি।
আপনি ইউটিউবে এবং ফেসবুকে দেখে থাকবেন প্রচুর পরিমাণে মানুষ বিভিন্ন ধরনের ব্লগ প্রতিনিয়ত আপলোড করে থাকে। যেমন অনেকে রয়েছেন ফুড ব্লগিং করে, অনেকেই রয়েছেন মোটো ব্লগিং করে।
অনেকে রয়েছে বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানের ভিডিও তৈরি করার মাধ্যমে খুব সহজে ইউটিউব থেকে ইনকাম করছেন।
তাই আপনি চাইলে যে কোন ক্যাটাগরির ব্লগ ভিডিও তৈরি করার মাধ্যমে খুব সহজে ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে পারবেন।
এর জন্য শুধুমাত্র আপনার থাকতে হবে একটি ভালো ক্যামেরা ওয়ালা ফোন এবং সেইসাথে এডিটিং করার মতো অভিজ্ঞতা।
আপনি যদি কিছু নাও জেনে থাকেন তারপরও কিন্তু আপনি এই ক্যাটাগরিতে বেছে নিতে পারেন কারণ ইউটিউব থেকে আপনি সমস্ত বিষয় গুলো ধীরে ধীরে শিখে পারবেন।
রান্নার ভিডিও তৈরি
বর্তমান সময়ে সমস্ত পপুলার চ্যানেলগুলো রয়েছে তার মধ্যে রান্নার ক্যাটাগরির চ্যানেলগুলো হচ্ছে অন্যতম।
বিশেষ করে যারা মেয়েরা চাইলে খুব সহজেই ইউটিউবে একটি রান্নার চ্যানেল তৈরি করে ফেলতে পারেন।
আপনি বাড়িতে যে সমস্ত খাবার আইটেম গুলো তৈরি করেন সে সমস্ত খাবার আইটেম গুলো কিভাবে তৈরী করেন এবং কিভাবে পরিবেশন করেন সম্পূর্ণ বিষয় নিয়ে একটি ভিডিও তৈরি করুন এবং সেই ভিডিও ইউটিউব ও ফেসবুকে আপলোড করেন তাহলে দেখবেন ধীরে ধীরে আপনার চ্যানেলের ভিডিওগুলি চলছে এবং আপনার চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবার আসছে এবং আপনি মনিটাইজেশন পাওয়ার সাথে সাথে খুব সহজে ইনকাম করতে পারবেন।
অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ রিলেটেড ভিডিও
আপনি ইউটিউবে দেখে থাকবেন অনেক চ্যানেল রয়েছে যারা এই এন্ড্রয়েড ফোনের বিভিন্ন সফটওয়্যার এবং বিভিন্ন অ্যাপ রিলেটেড ভিডিও তৈরি করে থাকে।
বিশেষ করে বিভিন্ন সফটওয়্যার কার্যকলাপগুলো তারা দেখিয়ে থাকে এবং কোন সফটওয়্যার কিভাবে কাজ করতে হয় এবং সেইসাথে বিভিন্ন সফটওয়্যার এর সমস্ত ফিচারের আপডেট দিয়ে থাকে।
মোবাইলের বিভিন্ন সেটিংস এবং মোবাইল কিভাবে রিসেট করতে হয়, কিভাবে বাইপাস করতে হয় বিশেষ কথা বলতে গেলে অ্যান্ড্রয়েডের যে সমস্ত টিপস-এন্ড-ট্রিকস এর ভিডিও রয়েছে সে সমস্ত ভিডিও তৈরি করার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে পারবেন।
বিজনেস রিলেটেড ভিডিও
আপনি অনেক প্রফেশনাল চ্যানেল দেখে থাকবেন যারা বিভিন্ন ধরনের ব্যবসা নেই কথাবার্তা বলে থাকে কোন দেশে কোন ব্যবসা বেশি চলছে এবং কিভাবে নতুন ব্যবসার উদ্যোগ নেয়া যায় সমস্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা করে থাকে।
তাছাড়া বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশের প্রতিষ্ঠানগুলো কিভাবে উঠে দাঁড়িয়েছে তাদের ইতিহাস গুলো তুলে ধরে।
আপনি যখন ইউটিউবে সার্চ করবেন তখন বিজনেস রিলেটেড বিভিন্ন ধরনের ভিডিও পেয়ে যাবেন এবং সে সমস্ত ভিডিও থেকে খুব সহজেই আপনি আইডিয়া নিয়ে নিতে পারবেন।
আপনি প্রথমে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান গুলোর ডেটা কালেক্ট করুন এবং সেইসাথে স্ক্রিপ্ট তৈরি করুন স্ক্রিপ্ট তৈরি করার পর আপনি সেগুলোতে ভয়েস কভার করার পর কিছু ফ্রী ইমেজ যুক্ত করার মাধ্যমে ভিডিও তৈরি করুন এখানে আপনার মুখ দেখাতে হবে না।
আপনার ভয়েস এবং ভিডিও কোয়ালিটি যদি ভাল হয় অবশ্যই মানুষের ভিডিওগুলো দেখবে এবং আপনার চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবার বেড়ে যাবে। আর সাবস্ক্রাইবার বাড়ার পাশাপাশি খুব তাড়াতাড়ি আপনার ইনকাম শুরু হয়ে যাবে।
মুভি রিভিউ চ্যানেল
আপনি বিভিন্ন ধরনের মুভি রিভিউ একটি চ্যানেল তৈরি করতে পারবেন। বিশেষ করে বর্তমান সময় হলিউড-বলিউড এবং বাংলাদেশের বিভিন্ন ধরনের সিনেমা নিয়ে আপনি খুব সহজে কাজ করতে পারবেন।
এর জন্য আপনাকে সিনেমাগুলো দেখতে হবে এবং সেইসাথে সিনেমা সম্পর্কে সমস্ত ডেটা গুলো কালেক্ট করতে হবে এবং মেইন পয়েন্ট গুলো মানুষের সামনে তুলে ধরতে হবে এবং মুভি এক্সপ্লেইন করে দিতে হবে।
আপনি ইউটিউবে মুভি রিভিউ রিলেটেড বিভিন্ন ধরনের ভিডিও দেখে থাকবেন সে সমস্ত ভিডিও দেখে শিখে নিবেন কীভাবে তারা কাজগুলো করছে।
আমি মনে করি আপনি শুধু শুরু করতে পারলে খুব সহজেই টিভি নিজেকে একজন সফল মানুষ হিসেবে দাবি করতে পারবেন।
ইউটিউব এ কাজ করার জন্য এরকম হাজার হাজার ক্যাটাগরি রয়েছে এর মধ্য থেকে যে ক্যাটাগরি আপনার ভালো লাগে সেটা করেনি খুব সহজে আপনি কাজ শুরু করে দিতে পারেন।
আমি মনে করি ঘরে বসে মোবাইলে আয় করার মত এর চাইতে সহজ মাধ্যম আর আমার জানা নেই। তাই আপনি ওদের তাড়াতাড়ি কাজ শুরু করে দিতে পারেন। আপনি অতি তাড়াতাড়ি ঘরে বসে মোবাইলে আয় করতে চাইলে এই ক্যাটারগরি বেঁছে নিতেই পারেন।
ফেসবুক থেকে আয় করার উপায়
ইউটিউব এর মতই ফেসবুক এমন একটি প্লাটফর্ম যেখানে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ধরনের ভিডিও আপলোড হচ্ছে।
আপনি চাইলে ইউটিউবে তৈরি করা ভিডিওগুলো ফেসবুক পেজে আপলোড করার মাধ্যমে খুব সহজে পেজ মনিটাইজেশন করে আপনি ফেসবুক থেকে প্রচুর টাকা আয় করতে পারবেন।
ঘরে বসে মোবাইলে আয় করতে হলে আপনাকে অবশ্যই কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে আপনি যদি যেকোন একটি বিষয় নিয়ে কাজ শুরু করেন এবং এবং সেই বিষয়ের প্রতি যদি আপনি লেগে থেকে কাজ করতে থাকেন একসময় আপনার সফলতা আসবেই।
কিন্তু একটি বিষয় লক্ষ্য রাখতে হবে আপনি কোনটি নিয়ে কাজ করতে চাচ্ছেন? হয়তো এমন হতে পারে আপনি কোথাও একটি টপিক পেলেন এবং সে অনুযায়ী কাজ শুরু করে দিলনেন এবং কিছুদিন পর দেখা যাচ্ছে 6 মাস পরও আপনার কোন ধরনের রেজাল্ট মিলছে না।
এর পেছনে দায়ী কিন্তু আপনি নয় এর পেছনে দায়ী হচ্ছে যে আপনাকে সাজেস্ট করেছে কাজগুলো।
আমি অনেক ইউটিউব চ্যানেল এবং ওয়েবসাইট দেখেছি যারা নিজেদের স্বার্থের জন্য বিভিন্ন ধরনের টিপস মানুষের সাথে শেয়ার করে থাকে।
কিন্তু আপনি আজকের এই আর্টিকেল থেকে কোনভাবে আশাহত হবেন না। কারণ আমি আজকে আপনাকে যে সমস্ত টিপস দিবো সেই সমস্ত টিপসগুলোর মধ্যে যেকোনো একটি কাজে লাগালে আপনি খুব সহজেই ঘরে বসে মোবাইলে আয় করতে পারবেন।
কথা বলছিলাম ফেসবুক দিয়ে আয় করার মাধ্যম নিয়ে,
ফেসবুক থেকে আয় করতে হলে আপনি প্রথম ক্যাটাগরিতে ভিডিও আপলোডের যে মাধ্যমটি রয়েছে সেটা কি বেছে নিতে পারেন।
আপনি ফেসবুক ব্যবহার করার সময় দেখবেন আপনার নিউজ ফিডে প্রচুর পরিমাণে ভিডিওতে থাকে এবং বিভিন্ন বিভিন্ন ধরনের ক্যাটাগরিতে হয়ে থাকে।
সেই সমস্ত ভিডিও ক্যাটাগরি থেকে আপনি যে কোন একটি বিষয় নিয়ে নিজের ইচ্ছা মত একটি ভিডিও চ্যানেল তৈরি করতে পারবেন।
বিশেষ করে আপনি একটি ইউটিউব চ্যানেলে যেসমস্ত ভিডিও আপলোড করে থাকেন সমস্ত ভিডিও গুলো যদি ফেসবুকে আপলোড করা শুরু করেন একই ভিডিও দিয়ে আপনি ফেসবুক ইউটিউব দুটি মাধ্যম থেকে ইনকাম করতে পারবেন।
বিশেষ করে আপনি ফেসবুকে ব্লগ টাইপের ভিডিওগুলো তৈরি করতে পারেন অথবা বিভিন্ন ধরনের টিপস এবং ট্রিকস এর ভিডিও গুলো তৈরি করতে পারেন।
আপনাকে শুধু সঠিক একটি ভিডিও ক্যাটাগরি বেছে নিয়ে কাজ শুরু করে দিতে হবে আর একবার কাজ শুরু করে দিলে আপনি সফল হবেন ইনশাল্লাহ।
ফেসবুক মার্কেটিং করে আয়
বর্তমানে ফেসবুক এমন একটি মাধ্যম হয়ে দাঁড়িয়েছে যেখানে প্রতিনিয়ত হাজার হাজার মানুষ তাদের বিভিন্ন ধরনের পণ্য গুলো বিক্রি করছে এবং খুব সহজেই ভালো পরিমাণে টাকা ইনকাম করে নিচ্ছে।
এদের মধ্যে অনেকেই রয়েছেন সঠিক মার্কেটিং এর অভাবে তাদের পণ্য গুলো সঠিক মানুষের কাছে পৌছে দিতে পারে না যার ফলে তাদের কোনো পণ্য সেল হয় না এবং তারা আশাহত হয়ে ফেসবুক থেকে ফিরে চলে যায়।
আপনি ফেসবুক মার্কেটিং শিখে তাদের সমস্ত পণ্য রয়েছে সেগুলো কে সঠিকভাবে মার্কেটিং করে দেয়ার মাধ্যমে খুব সহজেই নিজের একটি ইনকাম জেনারেট করে ফেলতে পারবেন।
এর জন্য শুধুমাত্র আপনাকে ফেসবুক মার্কেটিং এর কোর্স রয়েছে সেটা কি করে নিতে হবে এবং শিখে নিতে হবে কিভাবে প্রফেশনাল ভাবে ফেসবুক মার্কেটিং করতে হয়।
আপনি যদি ভালো কাজ করেন এবং কয়েকটি তাদের সেল এনে দিতে পারেন আপনি সারাজীবন তাদের কাছ থেকে ইনকাম করতে পারবেন এবং সেইসাথে আপনার রিভিউ যত ভাল আসবে প্রতিনিয়ত প্রচুর পরিমাণে কাজ পাবেন সেই সমস্ত কাজ থেকে আপনি ভালো পরিমাণে টাকা আর্ন করতে পারবেন।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয়
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং অন্য কোন একটি কোম্পানির পণ্য বিক্রি করে দিয়ে সেই পণ্য থেকে কিছু পরিমাণ এর লভ্যাংশ নেওয়া কে বলা হয় আফিলিয়েট মারকেটিং।
যদি পরিষ্কার করে বলতে চায় তাহলে এটি বলা যায় যে ধরুন আপনি আমার কাছ থেকে একটি পণ্য নিলেন সেই পণ্যটি বিক্রি করে দিলেন পাঁচশত টাকা।
এই 500 টাকার মধ্যে আমার লাভ হয়েছে দুইশত টাকা। আপনি বিক্রি করে দেয়ার জন্য আমি আপনাকে এখান থেকে থার্টি পার্সেন্ট লভ্যাংশ রয়েছে সেটি দিয়ে দিলাম।
আর এটাই হচ্ছে মূলত আফিলিয়েট মার্কেটিং। বিশ্বের অনেক কোম্পানি রয়েছে যারা তাদের পণ্যগুলো অন্যদের দিয়ে বিক্রি করে থাকে এবং সেই পণ্যের লাভ থেকে কিছু পরিমাণ অংশ তাদেরকে দিয়ে থাকে।
যা অনলাইন মাধ্যমে আফিলিয়েট মারকেটিং নামে পরিচিত।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য আপনার একটি ফেসবুক পেজ থাকতে হবে এবং প্রচুর পরিমাণে লাইক এবং ফলোয়ার থাকতে হবে।
তারপর আপনি ভালো একটি কোম্পানিতে জয়েন হবেন এবং জয়েন হওয়ার পর সেই কোম্পানি থেকে প্রডাক্ট লিংক নেওয়ার পর সে সমস্ত লিংকগুলো আপনার ফেসবুক ফেসবুক গ্রুপে শেয়ার দিবেন।
শেয়ার দেওয়ার পর আপনার পোষ্ট থেকে যদি ক্লিক করে এবং পণ্যগুলো ক্রয় করে থাকে সেই পণ্য থেকে আপনি কিছু পরিমান লভ্যাংশ ইনকাম করে নিতে পারবেন।
ফেসবুকে আফিলিয়েট মারকেটিং করে নিজেকে টিকিয়ে রাখা অনেক কষ্টের ব্যাপার যদি কেউ উঠে দাঁড়াতে পারে একবার তাকে আর কেউ থামাতে পারেনা সো আপনি চাইলে খুব সহজেই এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ফেসবুক থেকে প্রতিমাসে লক্ষ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে ইনকাম করতে চাইলে আপনাকে শুধু এফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কিত সমস্ত তথ্য গুলো জানতে হবে এবং সেইসাথে কিভাবে আফিলিয়েট মারকেটিং করতে সমস্ত কিছু নোট করে রাখতে হবে।
নোট করে রাখার পর সে সম্পর্কে সমস্ত কিছু আপনি গুগল এবং ইউটিউব থেকে সার্চ করে শিখে নেবেন যদি মনে করেন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং আপনার দ্বারা সম্ভব অর্থাৎ আপনার মোবাইল ব্যবহার করে আপনার দ্বারা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা সম্ভব তবেই কিন্তু এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে হবে নতুবা আপনি সফল হবেন না।
ফেসবুকে ব্যবসা করার মাধ্যমে আয়
বর্তমান সময়ে আমাদের দেশে অনেকেই রয়েছে যারা তার মোবাইল ফোনটি ব্যবহার করার মাধ্যমে ফেসবুকে ব্যবসা করে প্রতি মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করছেন।
আপনি ফেসবুক ব্রাউজ করার সময় দেখবেন আপনার সামনে বিভিন্ন ধরনের পণ্য চলে আসে এবং আপনার যদি কোন ধরনের পণ্যের চাহিদা বেড়ে যায় এবং আপনার পছন্দ হয় আপনি কিন্তু সে সমস্ত পণ্যগুলো অর্ডার করে থাকেন।
ঠিক তেমনি আপনি চাইলে নিজের পণ্য বিক্রি করে খুব সহজে ফেসবুক থেকে ইনকাম করতে পারবেন।
ফেসবুকে ব্যবসা করার জন্য আপনার তেমন বেশি টাকা ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হবে না। আপনি ঢাকা থেকে ভালো কোন একটি পাইকারি দোকান গিয়ে সেখান থেকে কম দামে পণ্য কিনে নিয়ে এসে ফেসবুকে খুব সহজে বিক্রি করতে পারবেন।
আপনি যদি লোকালে ব্যবসা শুরু করেন আপনার ব্যবসা করার সময় কিন্তু প্রচুর পরিমাণে টাকা বাকি যাবে কিন্তু ফেসবুকে ব্যবসা করলে আপনার একটি টাকা বাকি যাবে না যার ফলে আপনি খুব সহজেই ফেসবুকে লাভবান হতে পারবেন।
এর জন্য শুধুমাত্র আপনাকে একটি ব্যবসার ক্যাটাগরি বেছে নিতে হবে। হতে পারে সেটা টি-শার্টের ব্যবসা অথবা শাটের ব্যবসা অথবা প্যান্টের ব্যবসা।
আপনি বিশ হাজার টাকা দিয়ে শুরু করে দিতে পারবেন। এর জন্য শুধু আপনার একটি ফেসবুক পেজ থাকতে হবে এবং ভালো একটি মোবাইল থাকতে হবে কারণ ভালো একটি মোবাইল না হলে পণ্যের ছবি আপনি ভালভাবে তুলতে পারবেন না।
আপনি যে কোন পণ্য কিনুন এবং সেই ফোনের ছবি তুলনা ছবির সাথে আপনি কিছু ডিটেইলস যুক্ত করে আপনাদের ফেসবুক পেজ রয়েছে সেই পেজে আপলোড করুন।
আপলোড করার পর আপনার পোস্টটি বিভিন্ন গ্রুপে শেয়ার করুন এবং চাইলে আপনি টাকা খরচ করে ফেসবুকে পোস্ট করুন।
ফেসবুকে পোস্ট করলে আপনার যে পন্যটি রয়েছে সেটি মানুষের সামনে ফেসবুক নিজে থেকে দিয়ে দেবে বিশেষ করে আপনি যখন ফেসবুক ব্যবহার করেন তখন স্পনসর্ড নামে একটি এড দেখতে পান।
এর মাধ্যমে আপনি ফেসবুকে প্রচুর পরিমাণে পণ্য বিক্রি করতে পারবেন আর আপনি যদি মানুষের কাছে একবার নিজেকে তুলে ধরতে পারেন এবং ভালো পরিমাণের গ্রাহক আপনি গেইন করে নিতে পারেন এবং শেষে তাদেরকে আপনি সঠিক পণ্যটি বসিয়ে দিতে পারেন তাহলে কিন্তু আপনি খুব সহজেই ফেসবুকে একটি সফল ব্যবসায়ী হতে পারবেন।
আমাদের দেশের অনেকেই রয়েছেন যারা ফেসবুকে ব্যবসা করে এবং তাদের সমস্ত গ্রাহক রয়েছে তাদেরকে বাজে মানের পণ্য দিয়ে থাকে যার ফলে তারা কিছুদিন পর আর সেল করতে পারেনা।
তাই আপনি ভালো মানের পণ্য মানুষের হাতে তুলে দেন দেখবেন তারা আপনার পেজে এসে কমেন্ট করে যাবে এবং আপনার কমেন্ট যখন পজেটিভ দিক হবে তখন কিন্তু আপনার সেই পেজ থেকে আরো অনেকে সহজেই অর্ডার দিবে।
তাইলে আপনি স্বল্প টাকা খরচ করার মাধ্যমে ফেসবুকে নিজের একটি ক্যারিয়ার করতে পারেন সেটি আবার ব্যবসায় এর মাধ্যমে।
মনে করুন আপনি একবছরের মধ্যে ব্যবসায় লাভবান হয়ে গেলেন এবং আপনার বিশ হাজার টাকা থেকে আপনার মূলধন হয়ে গেল তিন লাখ টাকা তখন কিন্তু আপনাকে আর পিছে ফিরে তাকাতে হবে না।
ফেসবুকে ব্যবসা একবার শুরু করলে এবং সেখান থেকে পপুলার হলে আপনি খুব সহজেই পরবর্তীতে ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করে দারাজ এর মত করে নিজের পণ্যগুলো দেশের বিভিন্ন জায়গায় সেল করতে পারবেন।
ফেসবুকের রিসেলিং করে ইনকাম
বাংলাদেশের দারাজ এবং সপআপের মতো প্রতিষ্ঠান থেকে প্রোডাক্ট নিয়ে সমস্ত প্রোডাক্ট যদি আপনি কোথাও বিক্রি করে দিতে পারেন সেটি কীভাবে রিসেলিং।
বিশেষ করে পণ্যগুলোতে দাম দেয়া থাকবে এবং আপনি সেই দামের চাইতে যদি বেশি টাকা বিক্রি করতে পারেন এবং যে পরিমাণ টাকা বেশি বিক্রি করতে পারবেন সেই টাকাটি আপনি নিজের একাউন্টে রেখে দিতে পারবেন।
এই ব্যবসার ধরন হচ্ছে পন্য তাদের কিন্তু বিক্রি করে আপনি যে পরিমাণ লাভ করে নিতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনাকে কোন ধরনের পণ্য ক্রয় করতে হবে না তাদের ওয়েবসাইটে যেতে হবে ওয়েব সাইটে যাওয়ার পর সমস্ত পণ্যগুলোর ছবি এবং ডিটেলস আপনাকে কালেক্ট করার পর আপনাকে যা করতে হবে তা হল ফেসবুক পেজে আপলোড এবং আপলোড করার পর কেউ যদি সে সমস্ত পণ্য কিনতে চাই আপনার সাথে কথা বলবে বা মেসেঞ্জারে নক দিবে।
তারা যদি অর্ডার কনফার্ম করে সে সমস্ত মানুষের কাছে থেকে আপনি তাদের ঠিকানা, নাম, মোবাইল নাম্বার সমস্ত কিছু নিয়ে নিবেন এবং কোথায় ডেলিভারী দিতে হবে সেটা জেনে নিবেন।
তারপর শপআপের ওয়েবসাইটে গিয়ে যে প্রোডাক্ট কিনতে চায় সেই প্রোডাক্টটি অর্ডার করে দিবেন এবং সেখানে থাকবে অর্ডার করার পর আপনার জন্য যে পরিমাণ বেশি টাকা বিক্রি করবেন সেই পরিমাণ বেশি থাকে অর্থাৎ একটি পণ্যের দাম যদি থাকে 500 টাকা এবং আপনি যদি বিক্রি করতে পারেন 550 টাকা 50 টাকা আপনার একাউন্টে নিজে থেকে জমা হয়ে যাবে।
বর্তমানে বাংলাদেশের অনেকে রয়েছেন এই ব্যবসা করার মাধ্যমে নিজেকে সফল করে নিয়েছে সো আপনি চাইলে নিজে করতে পারেন ।
রিসেলিং সম্পর্কে আপনার যদি কোন ধরনের ধারণা না থাকে আপনি ইউটিউবে গিয়ে শপআপ রিসেলিং লিখে সার্চ করার পর আপনি দেখবেন প্রচুর পরিমাণে ভিডিও এসে গিয়েছে সে সমস্ত ভিডিও গুলো দেখে আপনি খুব সহজেই রিসেলিং কিভাবে করতে সমস্ত কিছু শিখে নিতে পারবেন।
ফেসবুক থেকে আয় করার তিনটি মাধ্যমে যে কোন একটি মাধ্যম আপনি বেছে নিতে পারবেন তাছাড়া ফেসবুকার অনেক মাধ্যম রয়েছে যেগুলো থেকে খুব সহজে টাকা ইনকাম করা যায়।
এই তিনটি হচ্ছে সবচেয়ে পপুলার সেজন্য আমি আপনার সাথে এই কাজ গুলোর কথা শেয়ার করলাম। বিশেষ করে আমি আপনাকে সাজেস্ট করবো আপনি আপনার মোবাইলটি দিয়ে বিভিন্ন ধরনের ভিডিও তৈরী করা শুরু করুন বিশেষ ক্ষেত্রে আপনি ব্লগ ভিডিও তৈরি করে সেগুলো ফেসবুকে আপলোড করুন।
তাছাড়াও বিভিন্ন ধরনের ভিডিও অথবা আপনি বিভিন্ন ধরনের টিকটক ভিডিও নিয়ে সেগুলোর রোস্টিং ভিডিও তৈরি করতে পারেন।
নিজের যদি ইচ্ছাশক্তি থাকে ফেসবুক এবং ইউটিউব মাধ্যম ব্যবহার করে খুব সহজে টাকা ইনকাম করা সম্ভব।
আর্টিকেল রাইটিং করার মাধ্যমে ইনকাম
ঘরে বসে মোবাইলে আয় এই আর্টিকেলটি আপনি পড়ছেন এবং ওয়েবসাইট রয়েছে সেখানে কিন্তু আমার গুগল থেকে অ্যাড লাগানো রয়েছে।
এই সমস্ত অ্যাড গুলোতে যখন আপনি ক্লিক করবেন ক্লিক করার পর আমার কিছু পরিমাণ টাকা ইনকাম হবে। আপনি চাইলে এই ধরনের সাইট তৈরি করে সেখানে কনটেন্ট রাইটিং বা আর্টিকেল রাইটিং করার মাধ্যমে খুব সহজে ইনকাম করতে পারবেন।
আর্টিকেল রাইটিং হচ্ছে বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় মাধ্যম গুলোর মধ্যে একটি। এখানে কোন ধরনের প্রতারণা নেই আপনি যদি সাহস নিয়ে কাজ করতে থাকেন এবং কষ্ট করতে থাকেন খুব সহজে এখানে সফলতা পাবেন।
এই আর্টিকেল রাইটিং কে অনেকে ব্লগিং হিসেবে চিনে থাকে। আপনি চাইলে খুব সহজেই একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন সেটি সম্পূর্ণ ফ্রিতে।
এর জন্য আপনি ইউটিউবে গিয়ে সার্চ করবেন কিভাবে একটি ফ্রি ওয়েবসাইট তৈরি করা যায়। একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে সেখানে আপনার লেখালেখির শুরু শুরু করুন এবং শিখুন যে কিভাবে গুগলের প্রথম পেজে র্যাংকিং করানো যায়।
আর্টিকেল রাইটিং শেখার পর আপনি নিজের একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে সেখানে লেখালেখি শুরু করে দেন এজন্য আপনার কোন প্রকার কম্পিউটার প্রয়োজন হবে না আপনি নিজের মোবাইল ব্যবহার করার মাধ্যমে খুব সহজে এখানে লেখালেখি করতে পারবেন।
অনেকে রয়েছেন যারা তাদের হাতে থাকা মোবাইল ব্যবহার করে ব্লগ ওয়েবসাইট থেকে খুব সহজে আর্টিকেল রাইটিং করার মাধ্যমে ভালো পরিমাণে টাকা ইনকাম করছেন।
চাইলে আপনিও আর্টিকেল রাইটিং করার মাধ্যমে খুব সহজে ইনকাম করতে পারবেন। তাই আপনি যদি আর্টিকেল রাইটিং করতে চান এবং শিখতে চান আপনি ইউটিউব থেকে নির্ঝর ফারুক নামের একটি চ্যানেল রয়েছে সেটা কি ফলো করতে পারেন।
অথবা ইউটিউবে আর্টিকেল রাইটিং লিখে সার্চ করে আপনি বিভিন্ন ধরনের ভিডিও দেখে নিবেন কীভাবে আর্টিকেল রাইটিং করতে হয় এবং কিভাবে নিজেকে একজন ব্লগার হিসেবে তৈরি করতে হয়।
মোবাইল দিয়ে আয় করার জন্য এটি একটি প্রফেশনাল মাধ্যমে আপনি চাইলে কিন্তু এই প্রফেশনাল মাধ্যমটি নিজের ক্যারিয়ার হিসেবে গ্রহণ করে নিতে পারেন।
মোবাইল গেম খেলে ইনকাম
আপনি চাইলে মোবাইলে গেমস খেলার মাধ্যমে খুব সহজেই ইনকাম করতে পারবেন। এখন হয়তো আপনি বলতে পারেন মোবাইলত গেম খেলে শুধুমাত্র সময় নষ্ট ছাড়া কিছুই নয়।
কিন্তু বর্তমান সময়ে তথ্য এবং যোগাযোগ প্রযুক্তির চেয়ে পরিবর্তন হয়েছে সেই পরিবর্তনের প্রভাব কে কাজে লাগিয়ে আপনি গেমস খেলার মাধ্যমে ফেসবুক এবং ইউটিউব থেকে ভালো পরিমাণে টাকা আয় করতে পারবেন।
আপনি ফ্রী ফায়ার পাবজি বাস সিমুলেটর এই সমস্ত গেমসের মত যে সমস্ত অনলাইন গেমস রয়েছে সেই গেমসগুলো খেলা শিখে নিন এবং প্রফেশনালি খেলা শিখুন কারণ সবার ভিডিও কিন্তু মানুষ দেখে না
আপনি গেমসগুলো যখন ভালোভাবে খেলা শিখবেন তার আগে থেকেই অর্থাৎ আপনি যখন খেলা শুরু করবেন তখন থেকে আপনি একটি ফেসবুক পেজ তৈরি করুন একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করুন এবং সেখানে অন্যান্য সফটওয়্যার ব্যবহার করার মাধ্যমে অর্থাৎ লাইভ স্ট্রিমিং সফটওয়্যার ব্যবহার করার মাধ্যমে গেমসগুলো স্ট্রিমিং শুরু করুন।
দেখবেন আপনি গেমসগুলো খেলার মাধ্যমে মানুষের কাছে পপুলারিটি পাচ্ছেন এবং সেইসাথে আপনার ভিডিও গুলোতে ভিউ আসছে আরবীয় আসলে আপনি ইউটিউব থেকে মনিটাইজেশন পাবেন এবং সেইসাথে ফেসবুক থেকে মনিটাইজেশন পাবেন।
আরেকটি বিশেষ প্লাস পয়েন্ট হচ্ছে আপনি এই ধরনের গেমস খেলে এম দিয়ে আপনি ফেসবুক এবং ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে পারবেন এখানে আপনার কোন ধরনের সমস্যা হবে না।
আপনি ফেসবুক থেকে গেমিং অপশন ওপেন করেন সেখানে দেখতে পাবেন প্রচুর পরিমাণে গেমসের ভিডিও গুলো আপনার সামনে চলে আসবে।
ভিডিও গুলো দেখতে থাকুন এবং দেখতে দেখতে দেখবেন এক সময় সেই ভিডিওতে অ্যাডভার্টাইজমেন্ট চলে আসছে।
আর এই এডভারটাইস থেকেই মূলত ইনকাম হয়ে থাকে। ফেসবুক এবং ইউটিউব দুটোর ক্ষেত্রেই চাইলে আপনি খুব সহজেই মোবাইলে গেম খেলার মাধ্যমে আপনি ইউটিউব এবং ফেসবুক থেকে প্রতিমাসে লক্ষ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন।
আমার জানামতে এমন রয়েছে যারা শুধুমাত্র মোবাইল গেমস খেলার মাধ্যমে খুব সহজে ইউটিউব থেকে প্রতি মাসে তিন থেকে চার লক্ষ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করে থাকে।
তারা যদি ইনকাম করতে পারে আপনি কেন পারবেন না সো আপনিই শুরু করেন এবং আপনি যদি লেগে থাকেন আপনি গেমস খেলার মাধ্যমে খুব সহজে ইনকাম শুরু করতে পারবেন।
এর জন্য প্রথমে আপনার ফ্যামিলি এবং আপনার আশেপাশের সবাই আপনাকে অনেক ধরনের কথা বলতে থাকবে কিন্তু একসময় যখন আপনি সফল হবেন তখন তাদের সমস্ত মুখ বন্ধ হয়ে যাবে।
তাই শুরু করলে অনেক বাধা বিপত্তি আসতেই পারে তাই আপনার কোন ভাবেই থেমে থাকা যাবে না যত এগিয়ে যাবেন তত তাড়াতাড়ি আপনি সফল হবেন।
ছবি বিক্রি করে ঘরে বসে মোবাইলে আয়
ঘরে বসে মোবাইলে আয় করার জন্য আপনি এই মাধ্যমটি বেঁছে নিতে পারেন।
বিশেষ করে আপনার যদি মোবাইল ফটোগ্রাফি তো অনেক বেশি চাহিদা থাকে এবং মোবাইলে ছবি তুলতে আপনি অনেক পছন্দ করেন আপনি কিন্তু আপনার এই পছন্দ থেকেই ইন্টারনেট ব্যবহার করে খুব সহজেই ভালো পরিমাণে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
কারণ বর্তমান সময়ে অনলাইনে ছবি বিক্রি করার মাধ্যমে ভালো পরিমাণে টাকা ইনকাম করা যায়। এর জন্য শুধু আপনার থাকতে হবে ছবি তোলার মতো ভালো মন মানসিকতা এবং সেইসাথে কিভাবে ফ্রেম নিলে সুন্দর হবে সে ধরনের অভিজ্ঞতা।
আপনি চাইলে যেকোনো ছবি অনলাইনে বিক্রি করার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন না কারণ এখানে প্রচুর পরিমাণে প্রফেশনাল রয়েছে এবং তাদের প্রফেশনালদের ছবি ছবি মিনিমাম 40, 50, 70, বা 80 ডলার পর্যন্ত বিক্রি হয়ে থাকে।
অনেক ফটোগ্রাফার রয়েছে এর চেয়ে বেশি দামে তাদের ছবিগুলো বিক্রি করে থাকে। বিশেষ করে সাটারস্টক এর মত ওয়েবসাইটগুলোতে আপনি চাইলে নিজের ছবিগুলোকে বিক্রি করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
দেখুন মোবাইলে ফটোগ্রাফি মানে যে আপনি একজনকে সামনে দাঁড় করালেন আর ছবি তুললেন সেটা কিন্তু নয় মোবাইল ফটোগ্রাফি অনেক আর্ট হয়েছে।
আর সেখানে যদি আপনি ভালো মানের ছবি তুলতে পারেন যেমন হতে পারে আপনি নেচার এর ছবি তুলতে পারেন।
তাহলে খুব সহজে আপনি অন্যান্য যে সমস্ত সাইট রয়েছে যেখানে ছবিগুলো বিক্রি হয়ে থাকে সেখানে আপনি নিজের ছবিগুলোকে বিক্রি করতে পারবেন।
এর জন্য ফটোগ্রাফি করতে হলে আপনার অবশ্যই ভালো মানের একটি ফোন থাকতে হবে যে ফোনে ক্যামেরা অনেক সুন্দর। সেইসাথে মোবাইল ফটোগ্রাফিতে আপনাকে হতে হবে প্রফেশনাল।
আর মোবাইল ফটোগ্রাফি থে প্রফেশনাল হতে হলে আপনাকে প্রফেশনাল দের কাছ থেকে কোর্স করতে হবে।
আপনি প্রফেশনাল দের কাছ থেকে মোবাইল ফটোগ্রাফি কোর্স রয়েছে সেটা কিনে নিয়ে যদি কোর্স করতে পারেন আমি আশা করি আপনি মোবাইল ফটোগ্রাফি তো অনেক ভালো করতে পারবেন এবং সেইসাথে আপনার নিজের হাতে তোলা ছবিগুলো ওয়েবসাইটে আপলোড করে সেটা বিক্রি করে সেখান থেকে ভালো পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
ফ্রিল্যান্সিং করার মাধ্যমে অনলাইনে ইনকাম
অনেকেই রয়েছেন যারা ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার মাধ্যমে ঘরে বসে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে চান কিন্তু তাদের কাছে কোন কম্পিউটার থাকে না।
তাই তারা খুব সহজেই ইউটিউবে যায় এবং ইউটিউবে গিয়ে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কিত বিভিন্ন ভিডিও দেখে এবং আমার এমন অনেক ভাই রয়েছে যারা মোবাইলে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় এই সমস্ত বিষয় নিয়ে ভিডিও তৈরি করে থাকে।
কিন্তু এখানে একটি লক্ষণীয় বিষয় হচ্ছে তারা তাদের চ্যানেলের ভিউজ বাড়ানোর জন্য শুধুমাত্র মানুষদেরকে প্রতারণা দিয়ে থাকে।
আসলে আপনি কোন ভাবে আপনার মোবাইল রয়েছে সে মোবাইল ব্যবহার করে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় এমন কোন কাজ আপনি করতে পারবেন না।
আর ফ্রিল্যান্সিং এর সমস্ত কাজ গুলো হচ্ছে প্রফেশনাল আর প্রফেশনাল কাজ করতে হলে অবশ্যই আপনার একটি কম্পিউটার থাকতে হবে।
এখন যদি আপনি মোবাইল ব্যবহার করে গ্রাফিক্স ডিজাইন করে ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে কিন্তু কোনভাবে সেটা সম্ভব নয়।
আপনি যদি মোবাইল ব্যবহার করে ভিডিও এডিটিং করার মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করতে চান সেটা কিন্তু কোনভাবে সম্ভব নয়।
তারপরেও মোবাইল ব্যবহার করে ফ্রিল্যান্সিং করার কয়েকটি মাধ্যম রয়েছে কিন্তু আপনি কোন ভাবে সেই মাধ্যমগুলোকে বেছে নিয়ে সফল হতে পারবেন না।
যেমন আপনি চাইলে ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটগুলোতে গিয়ে দেখতে পারবেন যে বিভিন্ন ধরনের জব পোস্ট করা হয়েছে যেখানে বিশেষ করে আর্টিকেল রাইটিং এর কথা বলা হচ্ছে।
এখন আপনি যদি নিজের একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে সেখানে আর্টিকেল রাইটিং করে ইনকাম করেন সেটা কিন্তু নিতান্তই একটি ব্যক্তিগত ব্যাপার কারণ সেখানে আপনি ইচ্ছা অনুযায়ী সময় নিয়ে কাজ করতে পারবেন।
কিন্তু যখন আপনি অন্য কারো আর্টিকেল লিখে দেবেন সেটা লেখার জন্য কিন্তু তারা আপনাকে নির্দিষ্ট সময় দিয়ে থাকবেন আপনি যদি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কাজ করে না দিতে পারেন তাঁরা কিন্তু আপনার কাজ কোনভাবেই নেবেনা অন্যকে কাজ দিবে।
মোবাইল রাইটিং অনেক সময় সাপেক্ষ ব্যাপার সো আপনারা কিন্তু কোনভাবে সম্ভব হয়ে উঠবে না।
তাই আমি আপনাকে একটি কথা জানিয়ে দিতে চাই সেটি হচ্ছে আপনি কোন প্রকারে মোবাইল ব্যবহার করে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন না এবং কারও ভিডিও দেখে আপনি মোবাইল ব্যাবহার করে কাজ করার জন্য আগ্রহ জাগিয়ে তুলবে না।
কিন্তু আপনাকে উপরে যে সমস্ত ক্যাটাগরির কথা উল্লেখ করে দিয়েছে সে সমস্ত ক্যাটাগরি থেকে যে কোন একটি ক্যাটাগরি বেছে নিয়ে আপনি যদি কাজ করতে থাকেন এবং লেগে থাকে অবশ্যই আপনি সফল হতে পারবেন।
মোবাইল অ্যাপ থেকে অনলাইনে ইনকাম
আপনি হয়তো অনেক ওয়েব সাইট অথবা অনেক ইউটিউব চ্যানেলের দেখে থাকবেন তারা মোবাইল দিয়ে ইনকাম করার বিষয়টি নিয়ে অনেক বেশি মাতামাতি করে থাকে।
যদিও তারা নিজেরা মোবাইল ব্যবহার করে ইনকাম করে না কিন্তু অন্যকে টিপস দিয়ে থাকে আমি মনে করি নিজে যদি একটি কাজ না করে সেই কাজ অন্যদেরকে করার কথা নাবলাটাই অনেক শ্রেয়।
আপনি দেখে থাকবেন যারা মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করে ইনকামের কথা বলে থাকে তারা কিন্তু মূলত কোন ভাবে কাজ করে না তারা বিভিন্ন ধরনের অ্যাপ রিভিউ করে এবং তার মাধ্যমে ইউটিউব অথবা ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করে থাকে।
কিন্তু এখানে একটি মজার বিষয় হচ্ছে তারা আপনার মনোযোগ কিন্তু খুব সহজে নিয়ে নেয় যার ফলে আপনি তাদের ভিডিও গুলো দেখেন অথবা টিউটোরিয়াল গুলো দেখেন দেখে আপনি মোবাইল অ্যাপ ইন্সটল করেন এবং কাজ করা শুরু করেন।
কিন্তু কিছুদিন পর দেখা যায় সেই অ্যাপটি কোনভাবে পেমেন্ট দিচ্ছে না অথবা সেই আফ্রিকার কোন ভাবেই কাজ করছে না বা খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
আমি এটি আমার জীবনের বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে বলছি। হয়তো আপনি সময়ের সাপেক্ষে কিছুদিনের জন্য কিছু পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন কিন্তু একসময় দেখা যাবে সেই অ্যাপ বা সাইট থেকে কোন ভাবে টাকা ইনকাম করা যাচ্ছে না।
কিন্তু আপনি জীবনের জন্য প্রফেশনাল মাধ্যম বেছে নিতে পারেন এবং সেটি নিয়ে কাজ শুরু করে দিতে পারেন ধীরে ধীরে দেখা যাবে আপনি একদিন সফলতার কাছে পৌঁছে গিয়েছেন এবং সেটি আপনার কোনদিন শেষ হবেনা।
আমি মনে করি এ ধরনের অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ নিয়ে যারা বিভিন্ন ধরনের রিভিউ করে থাকে তাদের এ ধরনের রিভিউ করা উচিত নয় কারণ নিজে যেহেতু কাজগুলো করে না অন্যদেরকে বলাও একদম অবাঞ্চিত বলে আমার কাছে মনে হয়।
সো আপনার ক্যারিয়ার টাকে ওই পথে ধ্বংস না করে আপনি প্রফেশনাল কিছু একটা শিখুন এবং সেটি নিয়ে কাজ করুন দেখবেন আপনি অনেক দূর এগিয়ে গেছেন।
আমি এমন অনেককে দেখেছি যারা মোবাইল অ্যাপ দিয়ে ইনকাম করে আমার পাশে বসে অনেক ধরনের গল্প করেছে এবং আমাকে অনেক কথা শুনিয়েছে এবং বলেছে তুমি কি করো।
কিন্তু তাদের মধ্যে কেউ ঠিকই নেই কিন্তু একমাত্র অনলাইন আমি ঠিকই রয়েছি আর্টিকেল রাইটিং এর মাধ্যমে।
তাই আমি আপনাকে একটি উপদেশ দিব কোন ধরনের অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ ব্যবহার করে ইনকাম করা থেকে দূরে থাকুন এবং নিজেকে প্রফেশনাল হিসেবে তৈরি করুন।
আর আপনার যদি মূল্যবান সময় নষ্ট করার মত ইচ্ছা থাকে আপনি অ্যাপ গুলো থেকে ইনকাম করার চেস্টা করতে পারেন।
ভিডিও দেখে ঘরে বসে মোবাইলে আয়
বিশেষ করে আমাদের বাংলাদেশে প্রচুর পরিমাণে ওয়েবসাইট এবং অ্যাপস রয়েছে যেখানে ভিডিও দেখানোর মাধ্যমে মানুষকে কিছু পরিমাণ টাকা দেয়া হয়ে থাকে।
এক্ষেত্রে যে সমস্ত অ্যাপ ডেভলপার অথবা ওয়েবসাইটের মালিক রয়েছে তারা কিন্তু খুব সহজেই আপনাকে দিয়ে ভিডিও দেখাচ্ছে এবং প্রচুর পরিমাণে টাকা ইনকাম করে নিচ্ছে।
মাঝখান থেকে দেখা যাচ্ছে আপনি আপনার সময় নষ্ট করে ভিডিও গুলো দেখছেন দুই থেকে তিন মাস পর আপনি তাদের কাছ থেকে আর পেমেন্ট পাচ্ছেন না।
এই সমস্ত ওয়েবসাইটগুলোর একটি গুণ রয়েছে সেটা যখন প্রথম দেখে অনলাইনে আসে তখন মানুষদেরকে প্রচুর পরিমাণে টাকা দিয়ে থাকে এবং মানুষের বিশ্বাস রয়েছে সেটাকে নিয়ে তারা খেলা করে থাকে।
প্রথম দিকে যদিও তারা পেমেন্ট করে একসময় দেখা যায় সেই ওয়েবসাইট নেই বা সেই অ্যাপ আর নেই।
আমি মনে করি আপনার উচিত হবে এ ধরনের ভিডিও দেখা ওয়েবসাইট এবং অ্যাপ থেকে দূরে থাকার। কারণ এ সমস্ত অ্যাপ বা ওয়েবসাইট গুলো ভিডিও দেখি আপনাকে প্রথম দেখে কিছু পরিমাণ টাকা দেবে এবং সেটা কা পাওয়ার লোভে লোভে আপনি প্রতিনিয়ত কাজ করবেন এবং আপনার সময় গুলোকে নষ্ট করবেন।
তাদের যখন কোটি টাকা ইনকাম হয়ে যাবে তখন আপনাকে ফাঁকি দিয়ে তারা ওয়েবসাইটটি বন্ধ করে দিয়ে একদম চলে যাবে।
এর ফলে আপনার ইনকাম আর হবেনা এবং আপনি অন্য কোন মাধ্যমে খুঁজতে থাকবেন। এভাবে একসময় আপনার অনলাইনে কাজ করার প্রতি তার আগ্রহ ছিল সেটি ধীরে ধীরে একদম নষ্ট হয়ে যাবে।
তাই আমি আপনাকে আবারও বলছি আপনি অবশ্যই অনলাইনে নিজের একটি ক্যারিয়ারকে যদি ধার করতে চান এবং ডেভলপ করতে চান অবশ্যই আপনি প্রফেশনাল একটি কাজ শিখুন অথবা যে সমস্ত ক্যাটাগরির কাজগুলো আপনার স্বামী বর্ণনা করেছে তার মধ্যে যে কোন একটি বেছে নিয়ে কাজ শুরু করুন।
সমস্ত বিষয় গুলো আমি আপনাকে নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বললাম এর কারণ হচ্ছে আমি যেহেতু আগেই বলে দিয়েছিলাম যে আমার এই সেটিংটি রয়েছে বা আর্টিকেলটা রয়েছে আর্টিকেল থেকে আপনি কোন ভাবে আশাহত হবেন না।
আপনি গুগলে অথবা অন্য যেকোনো কোথাও সার্চ করতে পারেন সার্চ করলে আমার এই আর্টিকেলের মত আর্টিকেল আপনি কোথাও পাবেন না।
আমি অনেক ওয়েবসাইট এবং ইউটিউব চ্যানেল দেখেছি যেখানে তারা এড দেখে এবং মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করার মাধ্যমে ইনকাম করার কথা বলে।
কিন্তু একটি মজার বিষয় হলো কি তারাও কিন্তু এই মোবাইলে ভবনের দেখা বিষয়টি একদিনের জন্য হলেও চেষ্টা করে দেখেছে।
তারা নিজের সফল হতে পারেনি যার ফলে ইউটিউব চ্যানেল কে বেছে নিয়েছে অথবা আর্টিকেল রাইটিং কে বেছে নিয়েছে।
কিন্তু তারা নিজেদের ওয়েবসাইট এবং ইউটিউব চ্যানেলের পেজ ভিউ বাড়ানোর জন্য আপনাকে বিভিন্ন ধরনের টিপস এবং ট্রিকস শেয়ার করে যাচ্ছে।
তাই আমি মনে করি তাদের কাছ থেকে আপনি টিপস নিলেও নিতে পারেন আমি আপনাকে আগে থেকেই সাবধান করে দিলাম সে তাদের যে সমস্ত টিপস গুলো রয়েছে সেগুলো নিয়ে কাজ করলে অবশ্য ইনকাম করতে পারবেন কিন্তু সেটি আপনার স্টেবল থাকবে না।
তাই অনলাইনে নিজের একটি ক্যারিয়ারকে যদি ধার করতে চান এবং সফলভাবে নিজেকে তৈরি করতে চান তাহলে যে কোন একটি কাজ কে বেছে নিন সেই কাজটি কি আপনি প্রফেশনালভাবে শিখে নিন শিখে নেওয়ার পর আপনি ধীরে ধীরে সেটা নিয়ে এগোতে থাকেন ইনশাল্লাহ একদিন সফল হবেনই।
আমাদের শেষ কথা
ঘরে বসে মোবাইলে আয় সম্পর্কিত আজকে যে টিউটোরিয়ালটি ছিল আমি আপনাকে প্রফেশনাল যে সমস্ত কাজ গুলো তুলে ধরেছে সে সমস্ত কাজগুলো নিয়ে ধীরে ধীরে এগিয়ে যান আপনি একজন সফল হবেন।
কিন্তু আপনি যদি কোন ভুল কাজের দিকে এগিয়ে যান এবং সেটি নিয়ে এগোতে থাকেন এবং যদি দেখেন যে সেটিতে সফলতা কোনভাবে আসছে না আপনার কিন্তু অনলাইনের প্রতি চাহিদা একদম শেষ হয়ে যাবে।
তাই আপনার উচিত হবে প্রফেশনাল ভাবে কাজ শেখা এবং প্রফেশনাল ভাবে যে কোন একটি কাজকে ধরে রেখে এগিয়ে যাওয়া।
আরেকটি কথা আপনাকে স্মরণ রাখতে হবে সেটি হচ্ছে অনলাইনে ইনকাম করতে হলে নিজেকে অনেক বেশি ধৈর্যশীল হতে হবে এবং সেইসাথে আপনার নিজেকে অনেক শক্ত করে ধরে রাখতে হবে কারণ অনলাইনে ইনকাম অনেক লম্বা প্রসেস।
অনেক সময় নিয়ে যখন কাজ করা হয় তখনই অনলাইন থেকে সফলতা পাওয়া যায় না হলে কোনভাবে সম্ভব নয়।
আশা করছি আমি আপনাকে আজকে মোবাইলে আয় সম্পর্কিত যে সমস্ত তথ্য দেয়ার প্রয়োজন ছিল সমস্ত কিছু জানিয়ে দিতে সক্ষম হয়েছে।
আপনার যদি ঘরে বসে মোবাইলে আয় সম্পর্কিত আরো কোন কিছু জানার থাকে অবশ্যই আপনি আমাকে কমেন্ট করতে পারেন এবং আপনার কমেন্টের উত্তর দেয়ার জন্য আমি সবসময় প্রস্তুত রয়েছি।
ঘরে বসে আয় করুন ঘরে বসে আয় করুন ১৫০০০-২০০০০ টাকা প্রতি মাসেই। দেখুন আপনি যদি অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে চান আপনাকে অবশ্যই যেকোনো একটি বিষয় নিয়ে ধীরে ধীরে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।
যদি লেগে থাকেন তাহলে দেখবেন এক সময় আপনার আয় লাখ টাকাতে পৌঁছেছে। এ অবধি যারাই অনলান থেকে টাকা আয় করে থাকেন তারা সবাই অনেক ধরে লেগে থেকে তারপরেই সফলতা পেয়েছেন।
তাই আপনার উচিৎ হবে উপরের যেকোনো একটি বিষয় নিয়ে কাজ শুরু করে দেয়া। এভাবে কাজ করলে আপনি একদিন সফল হবেন এটা সত্য।
Paypal account