ফাইন্যান্স

ব্যাংক একাউন্ট করতে কি কি লাগে ২০২৩

বর্তমান সময়ে ব্যাংক একাউন্ট অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি বস্তুতে পরিনত হয়েছে কারণ প্রতিটি আর্থিক লেনদেন করার জন্য ব্যাংক একাউন্ট একটি অতিব প্রয়োজনীয় মাধ্যম। বাংলাদেশের নিয়ম অনুযায়ী ১৮ থেকে ২৫ বছরের মধ্যে বয়স সিমা থাকলেই ব্যাংক একাউন্ট করা যায় তাই আজকে জানানো হবে বর্তমান সময়ে ব্যাংক একাউন্ট করতে কি কি লাগে ?

একজন ব্যাক্তির জন্য একটি ব্যাংক একাউন্ট থাকা একটি অপরিহার্য বিষয় বস্তু হয়ে দাঁড়িয়েছে কেননা প্রতিদিনের বিভিন্ন প্রয়োজনীয় কাজকর্ম ব্যাংকের মাধ্যমে করা হয়ে থাকে। নিজের টাকা নিরাপদে রাখার একটি অপরিহার্য মাধ্যম হতে পারে ব্যাংক একাউন্ট। ব্যাবসা থেকে শুরু করে ব্যাক্তিগত সব ধরণের কাজের ক্ষেত্রে যখন লেনদেন করতে হয় তখন প্রয়োজন হয় ব্যাংক একাউন্ট।

এই সময়ে আপনার যদি একটি ব্যাংক একাউন্ট না থাকে তাহলে বুঝতে হবে যাদের ব্যাংক একাউন্ট রয়েছে তাদের থেকে আপনি অনেক পিছিয়ে রয়েছেন। তাই আপনার যদি ব্যাংক একাউন্ট না থাকে তাহলে অতি দ্রুত একটি ব্যাংক একাউন্ট তৈরি করেনিন।

বর্তমান সময়ে অনেকের ধারণা রয়েছে ব্যাংক একাউন্ট খোলা অনেক বেশী ঝামেলার একটি কাজ এমনকি অনেকে জানেইনা যে ব্যাংক একাউন্ট করতে কি কি লাগে তাই আজকের এই ব্লগ আর্টিকেলে আপনাকে বিশেষ কিছু বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে যেন আপনি অতি সহজেই একটি ব্যাংক একাউন্ট তৈরি করে নিতে পারবেন।

আশা করা যাচ্ছে এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়লে কীভাবে ব্যাংক একাউন্ট খুলতে হয় এবং ব্যাংক একাউন্ট করতে কি কি লাগে সব কিছুই বিস্তারিতভাবে জানতে পারবেন। তাহলে আর্টিকেলটি পড়তে থাকুন।

ব্যাংক একাউন্ট করতে কি কি লাগে

একজন বাংলাদেশি নাগরিক হিসাবে ব্যাংক একাউন্ট খুলতে হলে বেশ কিছু বিষয় প্রয়োজন হয়ে থাকে। প্রতিটি বিষয় বিস্তারিতভাবে নিচে তুলে ধরা হয়েছে আপনি শুধু একটু সময় নিয়ে বিষয় গুলো নোট করে রেখেদিন এবং যেদিন একাউন্ট করতে যাবেন সেদিন বিষয় গুলো খেয়াল রাখলেই হবে।

  • বাংলাদেশের নাগরিক হবে এবং নিজের একটি এনআইডি থাকতে হবে
  • যে ব্যাংক একাউন্ট তৈরি করবে তার নিজের আইডি কার্ডের ফটোকপি
  • যাকে নমিনি করবেন তার আইডি কার্ড এর ফটোকপি
  • নিজের এবং নমিনির দুই কপি করে পাসপোর্ট সাইজের ছবি লাগবে
  • একটি ব্যবসায়িক একাউন্ট তৈরি করতে হলে যে একাউন্ট করবে বা একাউন্ট হোল্ডার হবেন তার ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স এবং আয় দেখানোর জন্য টিন সার্টিফিকেট প্রয়োজন হবে
  • প্রতিটি একাউন্ট তৈরি করার জন্য একটি একাউন্ট ফরম দরকার হবে এবং সেই ফরম আপনি পাবেন সরাসরি ব্যাংক থেকে। ব্যাংকে গেলেই একাউন্ট তৈরি করার কথা বললে একটি ফরম দিবে এবং সেটি সঠিকভাবে পূরণ করে জমা দিয়ে দিতে হবে
  • এছাড়াও একাউন্ট ফরম ব্যাংকের ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া যাবে চাইলে সেটি ডাউনলোড করে প্রিন্ট করার মাধ্যমে বাড়ি থেকে পূরণ করেও জমা দেয়া যাবে। প্রতিটি ব্যাংকের নিজস্ব ওয়েবসাইট রয়েছে
  • ব্যাংক একাউন্ট তৈরি করার জন্য কিছু পরিমাণ টাকা জামানত হিসাবে দিতে হবে এবং সেই টাকা নিজস্ব ব্যাংক একাউন্টে জমা হবে

আর দেখুনঃ যেভাবে একটি সেলফিন একাউন্ট তৈরি করতে হয়

এই কয়েকটি বিষয় হলেই নতুন একটি ব্যাংক একাউন্ট তৈরি করা যাবে। এছাড়াও চাইলে আপনি পার্শবর্তি ব্যাংক থেকে সরাসরি গিয়ে তথ্য গুলো জেনে নিতে পারবেন। যদিও অনেকের ধারণা রয়েছে যে, ব্যাংক একাউন্ট করার জন্য অনেক কিছু দরকার হয় কিন্ত শুধুমাত্র উপরোক্ত বিষয় গুলো দরকার হবে।

ব্যাংক একাউন্ট করতে কি কি লাগে বিস্তারিত

যে ব্যাংক একাউন্ট হোক সেটি খুলতে হলে আপনাকে মৌলিক কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবে এবং সেই সাথে সাধারণ কিছু কাগজপত্র জমা দিতে হবে। উপরে লিস্ট আকারে বলে দেয়া আছে এখন চলুন এগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।

বাংলাদেশের নাগরিক

ব্যাংক একাউন্ট করতে কি কি লাগে এই প্রশ্নের প্রথম জবাবে রয়েছে নিজেকে বাংলাদেশের অধিবাসি হতে হবে। আপনি যদি একজন বাংলাদেশের নাগরিক হয়ে থাকেন এবং সেই সাথে নিজের কাছে একটি জাতীয় পরিচয় পত্র থাকে তবেই আপনি একটি ব্যাংক একাউন্ট খুলতে পারবেন নতুবা বাংলাদেশের ব্যাংক গুলোতে একাউন্ট খুলতে পারবেননা।

পাসপোর্ট সাইজের ছবি

যার নামে ব্যাংক একাউন্ট তৈরি করতে হবে তার দুই কপি সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের ছবি নিয়ে যেতে হবে এবং সেই সাথে যে ব্যাক্তিকে নমিনি করবেন তার দুই কপি সদ্য তোলা ছবি দরকার হবে। নমিনি হিসাবে মা, বাবা, ভাই, বোন যে কারো ছবি হলেই হবে।

জাতীয় পরিচয়পত্র

ব্যাংক একাউন্ট খোলার জন্য সবচেয়ে দরকারি হচ্ছে জাতীয় পরিচয় পত্র। নিজের এবং যাকে নমিনি করবেন তার জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি জমা দিতে হবে। এখানে শুধুমাত্র এক কপি করে নিয়ে গেলেই হয়ে যাবে।

আবেদন ফরম

সমস্ত দরকারি কাগজপত্র সাথে করে নিয়ে যাওয়ার পরে সেগুলোর তথ্য একটি ফরমে লিখতে যাবে যাকে আবেদন ফরম বলা হয় থাকে। ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে গেলেই ব্যাংক থেকে একটি আবেদন ফরম দিবে এবং সেই ফরমে সমস্ত ব্যাক্তিগত তথ্য সঠিকভাবে লিখে জমা দিতে হবে।

ব্যাসায়িক ট্রেড লাইসেন্স

অনেক সময় ব্যাসায়িক কাজের জন্য ব্যাংক একাউন্ট তৈরি করতে হয় এবং যাকে বলে ব্যবসায়িক একাউন্ট। বাংলাদেশের যেকোনো ব্যাংকে ব্যাসায়িক একাউন্ট করতে হলে অবশ্যই নিজের ব্যবসায়ের একটি ট্রেড লাইসেন্স থাকতে।

মনে রাখবেন ট্রেড লাইসেন্স শুধুমাত্র তাদেরই দরকার হবে যারা ব্যাবসায়িক একাউন্ট খুলতে চান নতুবা ব্যাক্তগত বা সেভিং একাউন্ট খুলতে হলে কোন প্রকার ব্যাংক ট্রেড লাইসেন্স প্রয়োজন নেই।

ব্যাংক একাউন্ট করতে কি অতিরিক্ত কোন কিছু দরকার আছে?

ব্যাক্তিগত থেকে শুরু করে ব্যবসায়িক একাউন্ট খোলার জন্য শুধুমাত্র উপরোক্ত কাগজপত্র হলেই হবে। বাংলাদেশের ব্যাংক গুলোতে একাউন্ট খুলতে এই সমস্ত বিষয় বস্তু ছাড়া অন্য কোন কিছু প্রয়োজন হয়না। এছাড়াও যদি অন্য কোন ক্যাটাগরিতে ব্যাংক একাউন্ট খুলতে চান তাহলে আপনার অন্যান্য কিছু কাগজপত্র প্রয়োজন হতে পারে।

কি কি কাগজপত্র প্রয়োজন হবে সেটি আসলে স্পেসিফিকভাবে বলা যাচ্ছেনা কারণ আলাদা আলাদা একাউন্টের জন্য আলাদা আলাদা কাজগ পত্রের প্রয়োজন হতে পারে। আপনি যে ক্যাটাগরিতে একাউন্ট করবেন তার জন্য আপনার কাগজপত্র দরকার হবে। আপনি উপরোক্ত কাগজপত্র গুলো নিয়ে গেলেই ব্যাংক একাউন্ট তৈরি করে নিতে পারবেন।

আরও দেখুনঃ বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট তৈরি করতে হয় যেভাবে

যেমন এমনও হতে পারে একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্য একটি ব্যাংক একাউন্ট করতে হলে অবশ্যই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্য আলাদা কাগজপত্রের প্রয়োজন হতে পারে। কি কাগজপত্র দরকার হবে সেটি জানতে হলে ব্যাংক থেকে জেনে নিতে হবে অথবা স্কুলের প্রমান পত্র জমা দিতে হবে নতুবা স্কুলের জন্য ব্যাংক একাউন্ট তৈরি করা যাবেনা।

যেমন একটি ব্যাসায়িক একাউন্ট খুলতে হলে আলদাভাবে ব্যবসায়ের ট্রেড লাইসেন্স জমা দিতে হয় ঠিক তেমনি ক্যাটাগরি অনুযায়ী আলাদা আলাদা কাগজ জমা দেয়ার প্রয়োজন হয়ে থাকে।

ব্যাংক একাউন্ট করতে কি কি লাগে ব্রিফ

ইতোপূর্বে ব্যাংক একাউন্ট তৈরি করতে কি কি লাগে সেই বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে এখন সাধারণভাবে সহজভাষায় বলে দেয়ার চেষ্টা করছি। ব্যাংক একাউন্ট করতে হলে প্রথমেই নিজেকে বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে এবং ন্যাশনাল আইডি কার্ড থাকতে হবে ও ন্যাশনাল আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটো কপি লাগবে এবং এক্ষেত্রে নিজের ও যাকে নমিনি করা হবে তার আইডি কার্ডের ফটো কপি জমা দিতে হবে।

নিজের এবং নমিনির দুই কপি করে পাসপোর্ট সাইজের ছবি জমা দিতে হবে। ব্যাসায়ক ব্যাংক একাউন্ট খুলতে হলে অবশ্যই নিজ প্রতিষ্ঠানের ট্রেড লাইসেন্স নিয়ে যেতে এর ফটোকপি নিয়ে যেতে হবে। ব্যাংক থেকে ব্যাংক নিবন্ধন ফরম নিয়ে সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে।

প্রতিটি ব্যাংক একাউন্ট তৈরি করার জন্য ক্যাটাগরি অনুযায়ী কিছু পরিমাণ টাকা ডিপোজিট করতে হয় হতে পারে সেটি ৫০০ অথবা ১০০০ টাকা। একটি ব্যাংক একাউন্ট করতে কি কি লাগে সেটি নিয়ে সমস্ত কিছু বিস্তারিতভাবে উল্লেক করা হয়েছে। আশা করছি আপনি সমস্ত কিছুই বিস্তারিতভাবে জেনে গিয়েছেন।

ব্যাংক একাউন্ট করার সুবিধা সমূহ

ব্যাংক একাউন্ট করার জন্য বেশ কিছু সুবিধা রয়েছে এবং সুবিধা গুলোর জন্য বেশীরভাগ মানুস ব্যাংক একাউন্ট করে থাকে। এজন গ্রাহক হিসাবে ব্যাংক থেকে বিভিন্ন ধরণের সুযোগ সুবিধা পাওয়া যায়।

বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে যে কয়েকটি ব্যাংক রয়েছে তারা গ্রাহকদের সুবিধার জন্য অনলাইন ভিত্তিক মোবাইল অ্যাপ লঞ্চ করেছে যেমন বাংলাদেশ ইসলামি ব্যাংক সেলফিন নামক মোবাইল অ্যাপলিকেশন লঞ্চ করেছে এবং বর্তমানে যার গ্রাহক সংখ্যা প্রতিনিয়ত বেড়েই চলেছে।

এখন চাইলে ডিপজিট করা টাকা ঘরে বসেই মোবাইলের মাধ্যমে বিকাশ অথবা নগদে এমনকি বুথ থেকে টাকা উত্তলন করতে পারে। এমনকি অ্যাপ গুলো ব্যবহার করে শপিং থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরণের ইউটিলিটি বল প্রদান করা যায় যেমন হতে পারে বিদ্যুৎ বিল, পানি বিল, গ্যাস বিল ইত্যাদি।

আরও দেখুনঃ যেভাবে ঘরে বসে জন্মনিবন্ধন যাচাই করা যায়

অনেক ব্যাংক এমন সুযোগ দিচ্ছে যেখানে গ্রাহককে ক্রেডিট কার্ড প্রদান করে থাকে এবং সেই কার্ড দিয়ে নিজের সুবিধা অনুযায়ী কেনাকাটা করা যায়। চাইলে যেকোনো সময় যেকোনো অবস্থায় কাছে কার্ড থাকলে অনলাইন এবং অফলাইনে কেনা কাটা করা যায়।

দেশের মধ্যে অনেক ব্যাংক রয়েছে যারা পার্সোনালি গ্রাহকদের সুবিধার জন্য ব্যাংকিং ব্যবস্থাকে আরও বেশী সুবিধাজনক করার জন্য মোবাইল ব্যাংকিং সেবা প্রদান করে থাকে যেমন বাংলাদেশে রয়েছে বিকাশ যেটি ব্রাক ব্যাংকের একটি মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবস্থা এবং এছাড়াও রয়ছে নগদ, রকেট, উপায় ইত্যাদি।

বর্তমানে স্কুল, কলেজের ফি প্রদান করা থেকে শুরু করে চাকরির এপলাই করার ক্ষেত্রে টাকা জমা দেয়ার জন্য মোবাইল ব্যাংকিং অনেক বেশী উপাকারি একটি মাধ্যম হয়ে দাঁড়িয়েছে।

প্রশ্ন এবং উত্তর

ব্যাংক একাউন্ট করতে কী কী লাগে?

ব্যাংকে একাউন্ট করতে নিজেকে বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে এবং সেইস সাথে নিজের ও নমিনির জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি এবং দুই কপি করে পাসপোর্ট সাইজের ছবি লাগবে। ব্যবসায়িক একাউন্ট হলে ব্যাক্তিগত ব্যবসায়ের ট্রেড লাইসেন্স প্রয়োজন হবে।

ব্যাংক একাউন্ট খুলতে বয়স কত লাগে?

নতুন একটি ব্যাংক একাউন্ট খোলার জন্য সর্বনিম্ন বয়স ১৮ বছর হতে হবে। কেও চাইলে ১৮ বছরের নিচেও ব্যাংক একাউন্ট করতে পারবে এবং সেটি হবে মা বাবার রেফারেন্সে এবং যখন বয়স ১৮ বছর হবে তখন নিজের নামে ট্রান্সফার করে নিতে পারবে।

কারা ব্যাংক একাউন্ট খুলতে পারে না?

যারা বাংলাদেশের নাগরিক নয় তারা ব্যাংক একাউন্ট করতে পারবেনা এবং যাদের বয়স একদম কম তারা একাউন্ট করতে পারবেনা।

অনলাইন ব্যাংক একাউন্ট খোলা যাবে?

হ্যা বর্তমান সময়ে অনলাইনে ব্যাংক একাউন্ট তৈরি করা যায় যেমন বিকাশ, নগদ, উপায়, রকেট এবং সেলফিনে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা প্রদান করে থাকে যেখানে ঘরে বসে ব্যাংক একাউন্ট খোলা যায়।

১২ বছরের বাচ্চা কি ব্যাংক একাউন্ট খুলতে পারবে?

না, ১২ ১২ বছরের বাচ্চা ব্যাংক একাউন্ট খুলতে পারবেনা তার বসয় সর্বনিম্ন ১৩ হতে হবে এবং মা-বাবার রেফারেন্সে ব্যাংক একাউন্ট তৈরি করা হবে ও যখন বয়স ১৮ হবে তখন নিজের নামে একাউন্ট ট্রান্সফার করা যাবে।

আর্টিকেল ট্যাগ

ইসলামী ব্যাংক একাউন্ট খুলতে কি কি লাগে, ব্যাংক একাউন্ট খুলতে কত টাকা লাগে, সোনালী ব্যাংক একাউন্ট খুলতে কি কি লাগে, ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট খুলতে কি কি লাগে, অগ্রণী ব্যাংক একাউন্ট খুলতে কি কি লাগে, জনতা ব্যাংক একাউন্ট খুলতে কি কি লাগে, অনলাইনে ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম, কোন ব্যাংকে একাউন্ট খুলবো

শেষ কথাঃ এটি ছিল মূলত ব্যাংক একাউন্ট করতে কি কি লাগে সেটি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা এবং নিয়ম সমূহ। আশা করছি ব্যাংক একাউন্ট করার জন্য কি কি দরকার সব কিছু বিস্তারিতভাবে জেনে গিয়েছেন। এছাড়াও আপনার যদি আরও কিছু জানার থাকে অবশ্যই কমেন্ট করবেন আপনার প্রশ্নের যথাযথ উত্তর প্রদান করা হবে এবং সেই সাথে আর্টিকেলটি শেয়ার দিতে ভূলবেননা।

এগুলো দেখতে পারেন

শেয়ার করুন

নির্ঝর ফারুক

প্রযুক্তি প্রেমী মানুষের মধ্যে আমিও একজন। ছেলেবেলা থেকেই প্রযুক্তির সাথে জড়িয়ে রয়েছি এবং অনেক কিছু শিখেছি ও এখনো শিখছি। যে বিষয় গুলো জানি সেই বিষয় গুলো নিয়েই মূলত এই ওয়েবসাইটে লেখালেখি করি। টেকজোন বাংলার একমাত্র সত্ত্বাধিকারী আমি নির্ঝর ফারুক সক্রিয় থাকবো আপনার সাথে ইনশাল্লাহ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *