টিপসব্লগ পোস্টলাইফ স্টাইল

ব্লুটুথ হেডফোন ব্যবহারের নিয়ম

বর্তমান এই সময়ে প্রায় প্রতিটি মানুষের কাছে রয়েছে স্মার্টফোন। যুগের এবং সময়ের পরিবর্তনের পাশাপাশি মানুষের চাহিদার পরিবর্তন ঘটে থাকে যার ফলে প্রতিনিয়ত মানুষ নতুন নতুন সমস্ত গ্যাজেট ব্যবহার করেই চলেছে। তারই ক্যাটাগরিতে রয়েছে ব্লুটুথ হেডফোন। আজকের এই আর্টিকেলটি শুদু মাত্র তাদের জন্য যারা মূলত পূর্বে কোন সময় ব্লুটুথ হেডফোন ব্যবহার করেননি বা ব্লুটুথ হেডফোন ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে বিশেষভাবে অবগত নেই।

আজকের এই আর্টিকেলে শুধু যে, ব্লুটুথ হেডফোন ব্যবহার করার নিয়ম সম্পর্কে বলা হবে সেটি কিন্তু নয় বরং কি সুবিধা, অসুবিধা, দাম এবং ফিচার সমস্ত কিছু নিয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হবে।

তাই আপনি যদি, ব্লুটূথ হেডফন সম্পর্কে সমস্ত কিছু জানতে চান তাহলে অবশ্যই সময় নিয়ে আর্টিকেলটি পড়তে হবে। তাহলে চলুন শুরু করা যাক।

ব্লুটুথ হেডফোন কি এবং কেন

এক সময় প্রায় প্রতিটি মানুষ গান শুনতে বা কথা বলতে তার বিশিষ্ট হেডফোন ব্যবহার করত। কিন্তু দিনের পরিবর্তন ও মানুষের চাহিদার পরিবর্তন হওয়ার ফলে সেই তার থেকে পরিবর্তিত হয়ে এখন ব্যবহার হচ্ছে ব্লুটূথ হেডফোন কিন্তু একটি মজার বিষয় হলো বেশীরভাগ মানুষ জানেনা ব্লুটুথ হেডফোন ব্যবহারের নিয়ম।

এই হেডফোন মূলত তারবিহীন ভাবে তৈরি। এটি মূলত এক ধরণের লাউডস্পিকার ড্রাইভার যেটি মোবাইল বা অন্য কোন ডিভাইস থেকে সিগন্যাল গ্রহন করে শব্দে রূপান্তর করে থাকে যার ফলে মানুষ সেই কাঙ্খিত ডিভাইসের যেকোনো শব্দ শুনতে পারে।

হোক সেটি ফোন কোল, রিংটন বা মিউজিক। এই ব্লুটুথ হেডফোনকে বিভিন্ন নামে ডাকা হয়ে থাকে যেমন, ইয়ার পডইয়ারস্পিকার, ইয়ার ফোন, ইয়ার বাডস, ইয়ারপিস ইত্যাদি।

আপনি বা আমি যখন খেয়াল করি তখন কিন্তু বিভিন্ন ধরণের ইয়ারফোন দেখতে পারি। এর কারণ হচ্ছে মানুষের চাহিদার উপর ভিত্ত করে বিভিন্ন ধরণের ডিজাইন করে হেডফোন গুলো তৈরি করা হয়ে থাকে।

বর্তমানে HP, Xiaomi, Huawei, Lenovo, Realme ইত্যাদি ধরণের হেডফোন বাজারে পাওয়া যায়। আপনি চাইলে এর মধ্যে যেকোনো একটি ব্র্যান্ড ব্যবহার করতে পারেন।

এই হেডফোন গুলো এমন বিশেষ কায়দায় তৈরি করা হয়ে থাকে যে, এর ভেতরেই ক্ষুদ্র আকৃতির ব্যাটারি দেয়া থাকে এবং এর তরঙ্গ এমন ভাবে প্রসারিত হয়যে ২০ মিটারের মধ্যেও যেকোনো জায়গা থেকে কানেক্ট থাকা সম্ভব হয়। এক্ষেত্রে আপনার ডিভাইস যেখানেই থাকুকনা কেন।

এমন কিছু হেডফোন রয়েছে যেগুলো একবার চার্জ করলে ১০ ঘন্টা পর্যন্ত ব্যাকাপ দিতে পারে। আর এই সমস্ত বিশেষ গুনের কারনে মানুষ তারের হেডফোন ব্যবহার কমিয়ে দিয়ে ব্লুটুথ হেডফোন ব্যবহার শুরু করে দিয়েছে।

এখন এই হেডফোন গুলোর এমন সুবিধা রয়েছে যে, আপনি চাইলে যেকোনো যায়গায় বসে চার্জ করতে পারবেন কারণ বর্তমানের হেডফোন গুলো চার্জ করার জন্য যে চার্জার দেয়া থাকে সেটিকেও আলদাভাবে চার্জ করে রাখা যায়।

ব্লুটুথ হেডফোনের দাম

আগে কিছু হেডফোনের দাম নিয়ে আলোচনা করি তারপর ব্যবহারের নিয়ম নিয়ে আলোচনা করা হবে।

বর্তমান বাজারে বিভিন্ন ধরণের হেডফোন পাওয়া যায় এবং প্রতিটি হেডফোনের দাম আলাদা আলাদা হয়ে থাকে। দাম ভিন্ন হওয়ার কারন হচ্ছে প্রতিটি হেডফোনের মধ্যে আলাদা আলাদা ফিচার যুক্ত করা থাকে।

যে হেডফোনে ফিচার ভালো থাকে সেই সমস্ত হেডফোনের দাম একটু বেশী হয়ে থাকে। আপনি যে রকম হেডফোন কিনতে চাইবেন তার দাম ও সেই রকমের হয়ে থাকবে।

বিশেষ করে এই হেডফোন গুলো ৫০০ টাকা থেকে শুরু করে ৪ হাজার ৫ হাজার বা এর চাইতে বেশী দামেরও হয়ে থাকে। এই হেডফোন গুলোর দাম ভিন্ন হওয়ার কারণ হচ্ছে সব মানুষের চাহিদা ও সামর্থ সমান নয়।

এখন আপনি কোন ধরণের হেডফোন কিনতে চাইবেন সেটি কিন্তু আপনার একান্তই ব্যাক্তিগত ব্যপার। বর্তমানে প্রায় সব হেডফোনের দাম অনলাইনে দেয়া রয়েছে আপনি চাইলে সেগুলো দেখে নিয়ে তারপর অনলাইন বা দোকান থেকে কিনে নিতে পারবেন।

ব্লুটুথ হেডফোন ব্যবহারের নিয়ম স্টেপ বাই স্টেপ

ব্লুটুথ হেডফোন ব্যবহারের নিয়ম
ব্লুটুথ হেডফোন ব্যবহারের নিয়ম

এই হেডফোন ব্যবহার করা শুধুমাত্র ব্যাসিক কিছু নিয়ম রয়েছে যেগুলো ফলো করলে আপনি নিজেই কাজ গুলো সম্পন্ন করতে পারবেন। তাহলে জেনেনিন নিয়ম গুলো কি কি?

  • প্রথমেই হেডফোনটিকে চার্জ করতে হবে
  • তারপর অন করার বাটনটি চাপতে হবে তাহলেই অন হয়ে যাবে
  • আপানর মোবাইল থেকে ব্লুটুথ চালু করতে হবে
  • ব্লুটূথ আইকনের উপর চেপে ধরে রাখুন
  • নতুন সেটিংস ওপেন হবে
  • ব্লুটুথ সার্চ করুন এবং আপনার হেডফোনের নামের উপর ক্লিক করন
  • পেয়ার লেখা আসলে সেখানে ক্লি করে দিন

শুধু মাত্র এই কাজটুকু করতে পারলেই আপনি হেডফোন কানেক্ট করতে পারবেন। এখন কিছু সাধারণ নিয়ম গুলো জেনেনি যেন আপনার হেডফোনের কোন ক্ষতি না হয়।

আমাদের মধ্যে প্রায় বেশীরভাগ মানুষ একটু কমন ভুল করে থাকু সেটি হচ্ছে হেডফোনের চার্জ শেষ হয়ে যাওয়ার পরেও যখন সিগন্যাল দেয়া শুরু করে করে বন্ধ না হওয়া অব্দি আমরা সেটি ব্যবহার করা বাদ দিইনা।

এর ফলে তেমন কোন ক্ষতি না হলেও হেডফোনের ব্যাটারি ধীরে ধীরে ডাউন হয়ে যায়। তাই আপনার উচিৎ হবে আপনার হেডফোনটির সঠিক ব্যবহার করা। যখনই চার্জ শেষ হয়ে যাবে এবং প্রথম সিগন্যাল দিবে সাথে সাথে হেডফোনটি বন্ধ করেদিন এবং চার্জে বসিয়ে দিন।

আপনি যে বিষয়টির উপর খেয়াল রাখবেন সেটি হচ্ছে অধিক সাউন্ড দিয়ে ব্যবহার না করা থেকে বিরত থাকার উপরে। আপনি অধিক সাউন্ড ব্যবহার করে বাজালে কোন ক্ষতি হবেনা কিন্তু চার্জ বেশী সময় থাকবেনা এমনকি অনেক সময় মাইক নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

হেডফোনটিকে এমন পরিমাণ চার্জ করা যাবেনা যে, হিতে বিপরীত হতে পারে। আপনি যদি অতিরিক্ত সময় চার্জে লাগিয়ে রাখেন বা বার বার চার্জ করতেই থাকেন অর্থাৎ কিছু সময় চার্জ করে চালিয়ে আবার চার্জ করলেন। এমন কোন সময় করতে যাবেননা। সব সময় ফুল চার্জ করে তারপর ব্যবহার করতে হবে।

হেডফোনের সাথে দেয়া চার্জার ব্যাতিত অন্য কোন চার্জার দিয়ে চার্জ দেয়া থেকে সব সময় বিরত থাকুন। যদি চার্জ করে থাকেন তাহলে ব্যাটারি ক্ষতিগ্রস্থ হবে। শুধু তাই নয় চার্জার পোর্ট অতিরিক্ত গরমে নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

একই ভাবে অনেক সময় হেডফোন ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন কারণ এতে আপনার কানে সমস্যা হয়ে যেতে পারে। মনে রাখতে হবে অতিরিক্ত সমস্ত কিছু স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।

অনেকক্ষন যাবৎ গরম পরিবেশে হেডফোনটি রেখে দেয়া থেকে বিরত থাকুন। ব্যবহার করতে করতে যদি গরম হয়ে যায় তাহলে তৎক্ষনাৎ সেটি কান থেকে খুলে ফেলতে হবে নতুবা অনেক বড় ক্ষতি হয়ে যেতে পারে।

এমন ভাবে অতিরিক্ত সাউন্ড দিয়ে দীর্ঘ সময় ব্যবহার করবেননা যে কারণে আপনার কানের শ্রবন শিক্তি ধীরে ধীরে কমতে থাকে। এমন সমস্যা হলে পরে কিন্তু আপসোস করেও কোন উপায় খুঁজে পাওয়া যাবেনা।

হেডফোন কেনার পূর্বে যা জানতে হয়

ব্যবহারের নিয়ম জানার পূর্বে কিন্তু অনেক কিছু জানার থাকে কারণ প্রতিটি ব্যবহারের বস্তু কেনার পূর্বে অবশ্যই আপনাকে যাচাই বাছাই করে কিনতে হবে না হলে আপনি ক্ষতির সম্মুখে পরতে পারেন। তাই চলুন জেনে নেয়া কাজ একটি হেডফোন কেনার পূর্বে কি কি জানতে হয়?

  1. প্রথমেই আপনাকে হেডফোনের সাউন্ড কেমন সেটি যাচাই করে দেখতে হবে। কারন আপনি যদি বাড়িতে এসে সাউন্ড পরীক্ষা করেন তাহলে আপনার কোন লাভই হবেনা।
  2. আপনি কোন ধরণের গ্যারান্টি বা ওয়ারেন্টি পাবেন কিনা সেটি সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জেনে নিতে হবে।
  3. নেটওয়ার্ক ফ্রিকুয়েন্সি ঠিক আছে কিনা সেটি সম্পর্কে খুব ভালোভাবে জেনে নিতে হবে কারণ ফ্রিকুয়েন্সি যদি ভালো না থাকে তাহলে কথা বলা থেকে শুরু করে সমস্ত কাজেই অপরিস্কার শোনা যাবে।
  4. বিশেষ করে কোথাও কোল দিয়ে মাইক্রোফোন ঠিক আছে কিনা সেটি সম্পর্কে জেনে নিতে হবে।
  5. ফোনের সাথে কানেক্ট ঠিকঠাক ভাবে হচ্ছে কিনা সেটি সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে হবে ও খেয়াল করতে হবে।
  6. ব্যাটারির ব্যাকাপ কত সময় দিতে পারবেন সেটি সম্পর্কে জেনে নিতে হবে।
  7. দাম বেশী নিচ্ছে কিনা সেটি অনলাইন থেকে যাচাই করতে হবে।

বিশেষ কথাঃ আপনি যদি অনলাইন থেকে পন্য কিনে থাকেন তাহলে ট্রাস্টেট ওয়েবসাইট থেকেই কিনতে হবে। ট্রাস্টেড ওয়েবসাইট বা ই-কমার্স প্লাটফর্ম সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই কমেন্টে প্রশ্ন করতে হবে। আশা করি আপনার জন্য সঠিক উত্তর দিয়ে দেয়া হবে।

ব্লুটুথ হেডফোন ব্যবহারের সুবিধা

আধুনিক প্রযুক্তি আমাদের জীবন যাত্রাকে অনেক বেশী সহজ করে তুলেছে। ঠিক তারই মধ্যে রয়েছে ব্লুটুথ হেডফোন। এই হেডফোন ব্যবহার করার ক্ষেত্রে কি কি সুবিধা আমরা পেয়া থাকি সেটি নিয়ে কথা বলা যাক,

  • যেকোনো অবস্থায় এটি ব্যবহার করা যায় কারণ এই হেডফোনে কোন তারের ব্যবহার নেই।
  • কানের সাথে অ্যাডজাস্টেবল ফলে ব্যবহার করতে অনেক স্বাচ্ছন্দ বোধ হয়।
  • অনেকেই রয়েছেন মোটর বাইক রাইডিং করে থাকে যার ফলে ফোনে কোল আসলে কথা বলতে পারেনা। কিন্তু এই হেডফোন ব্যবহার করলে কথা বলায় কোন সমস্যা হবেনা।
  • মোবাইল ১০ মিটার দূরে থাকার পরেও ব্যবহার করার ক্ষেত্রে কোন ধরণের অসুবিধা হয়না বললেই চলে।
  • স্টাইলিশ করে তুলে।
  • একত্রে দুইজন ব্যবহার করা যায়।

এছাড়াও অনেক ধরণের সুবিধা রয়েছে এই হেডফোন ব্যবহার করার ক্ষেত্রে।

ব্লুটুথ হেডফোন ব্যবহারের অসুবিধা

প্রতিটি বস্তুর যেমন সুবিধা রয়েছে তেমনি অসুবিধা রয়েছে। বিশেষ করে এই ব্লুটুথ হেডফোনের ব্যবহার সম্পর্কে অনেক বিশেষজ্ঞ গন বিভিন্ন ধরণের মত প্রকাশ করেছেন। তাহলে জেনেনিন এমন কি কি অসুবিধা রয়েছে এই হেডফোন ব্যবহার করার ক্ষেত্রে।

  • আমাদের মাঝে প্রায় সবাই তার হেডফোনটি প্রায় সব সময় চালু করে রাখে যার ফলে হ্যাকার কারো তথ্য চুরি করে ফেলতে পারে নিমিষেই কারণ ব্লুটুথ হেডফোনে কোন সিকিউরিটি নেই বললেই চলে। এমন তথ্য পাওয়া যায় যুক্ত রাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত হ্যাকার সম্মেলন থেকে।
  • ব্লুটুথ দিয়ে আশা বা যাওয়া তথ্য বদলে দিতে পারে হ্যাকাররা। এতে সাধারণ মানুষের তেমন কোন সমস্যা হবেনা বললেই চলে।
  • অনেক সময় যাবৎ হেড ফোন ব্যবহার করলে কানের শ্রবন শক্তি কমে যায়।
  • হেডফোন অতিরিক্ত ব্যবহার করার ফলে মাথার মধ্যে ব্যাথা করার মত রোগ সৃষ্টি হতে পারে তাই অতিরিক্ত ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
  • ধীর্ঘ দিন ব্যবহার করতে করতে কানের মধ্যে ইনফেকশন তৈরি হতে পারে।
  • অধিক সাউন্ডে গান বাজিয়ে রাস্তা চলাচল করলে হর্ন এর শব্দ না শোনার ফলে এক্সিডেন্ট ঘটতে পারে। এমনকি এমন ঘটনা মাঝে মধ্যেই দেখা যায় তাই আপনার সতর্ক হয়ে চলতে হবে।
  • কানের মধ্যে ব্যথার সৃষ্টি হতে পারে।

বিশেষ কথাঃ আপনি যদি একটু খানি সতর্ক হয়ে চলতে পারেন তাহলে আশা করা যায় সমস্ত অসুবিধা থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারবেন। এই যন্ত্রটি যদি শুধু ক্ষতি করতো তাহলে ব্যবহারের ক্ষেত্রে অনেক নিয়ম কানুন থাকতো।

যেহেতু তেমন কোন কিছু নেই, আপনার সতর্ক থাকাটি হবে সব চাইতে বেশী ভালো।

শেষ কথাঃ

আপনি হয়ত জেনে এবং বুঝে গিয়েছেন যে, ব্লুটুথ হেডফোন ব্যবহারের নিয়ম গুলো কি কি রয়েছে। একজন ব্যবহার কারীর জন্য যে সমস্ত তথ্য জানা দরকার সমস্ত কিছু একদম বিস্তারিতভাবে উল্লেখ করা হয়েছে।

তারপরেও আপনার যদি আরও কিছু জানার থাকে তাহলে অবশ্যই সেটি কমেন্ট করে বলবেন। ষেই সাথে আমাদের মাঝে অনেকে রয়েছেন যারা ব্লুটুথ হেডফোন ব্যবহার করে কিন্তু কিভাবে ব্যবহার করতে হয় তার সঠিক নিয়ম জানেনা।

তাই তাদের জন্য উপকার করার উদ্দেশ্যে অবশ্যই শেয়ার করতে ভুলবেননা।

ব্লুটুথ হেডফন কাকে বলে?

তারবিহীন যে সমস্ত হেডফন রয়েছে এবং ব্লুটুথ কানেক্ট করে ব্যবহার করা হয় সেগুলকেই ব্লুটুথ হেডফোন বলা হয়।

ব্লুটুথ হেডফোনের দাম কত?

যেহেতু হেডফোন গুলোর বিভিন্ন কুয়ালিটি হয়ে থাকে তাই ভিন্ন ভিন্ন হেডফোনে ভিন্ন ভিন্ন দাম।

2 thoughts on “ব্লুটুথ হেডফোন ব্যবহারের নিয়ম

  • রুদ্র

    ইয়ারফোন এর চার্জ সম্পূর্ণ করা হয়েছে।এখন ইয়ার বার্ডস এর পাওয়ার ব্যাংক চার্জ দেওয়ার সময় ইয়ারফোনগুলো পাওয়ার ব্যাংক এর ভিতরে রেখে চার্জ দিব কিনা? ।

    Reply

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *