ভিপিএন দিয়ে কি ইন্টারনেটের গতি বাড়ানো যায়?
ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক বা ভিপিএন, বর্তমানে এ সম্পর্কে জানে না এমন মানুষ কম। সরকারি বা প্রশাসনিক নিষেধাজ্ঞার মধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারে এর চল রয়েছে। তবে অনেকের মনে প্রশ্ন জাগে ভিপিএন ব্যবহার করে কি ইন্টারনেটের গতি বাড়ানো যায়।
ভিপিএন ব্যবহারে অনলাইনে বাড়তি নিরাপত্তা পেলেও ইন্টারনেটের গতি অনেকটাই কম থাকে। কেননা এখানে ব্যবহারকারীকে অন্য চ্যানেলের মাধ্যমে যুক্ত করা হয়। গতির তারতম্যের বিষয়টি বেশ কয়েকটি জিনিসের ওপর নির্ভরশীল।
স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন আসে, ভিপিএন কি সত্যিই ইন্টারনেটের গতি বাড়াতে পারে, নাকি এটি ভুয়া। ভিপিএন কীভাবে কাজ করে সে সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা না থাকলে একটি সিকিউরিটি প্রটোকোল কীভাবে ইন্টারনেটের গতিতে প্রভাব ফেলবে সে বিষয়টি প্রশ্নের তৈরি করবে। এ বিষয়ে তথ্য দিয়েছে ক্লাউডওয়ার্ডস।
দেখুনঃ ঘরে বসে মোবাইলে আয় প্রতিদিন মিনিমাম $২০ ডলার
ভিপিএন ব্যবহারের সময় ইন্টারনেট ট্রাফিককে এনক্রিপশন বা সুরক্ষিত করার জন্য একটি রিমোট সার্ভারে পাঠানো হয়। এনক্রিপশনের কারণে ডিভাইসে ইন্টারনেট পৌঁছতে কিছুটা সময় বেশি লাগবে সেটাই স্বাভাবিক।
এ কারণে ভিপিএন ব্যবহার করলে অধিকাংশ সময় নেটওয়ার্ক স্পিড সাধারণের চেয়ে কিছুটা কমে যায়। তবে সবসময় যে কম থাকে তা নয়। কিছু সময় ভিপিএন ব্যবহারের মাধ্যমে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর তথ্যও পাওয়া গিয়েছে।