টিপসফিচারব্লগ পোস্ট

মোবাইল নাম্বার দিয়ে জাতীয় পরিচয় পত্র বের করার নিয়ম

আসসালামু ওয়ালাইকুম, কেমন আছেন সবাই আশা করছি আপনি অনেক ভালো আছেন। আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন নতুন ভোটার হওয়ার পর প্রয়োজনের জন্য মোবাইল নাম্বার দিয়ে জাতীয় পরিচয় পত্র ডাউনলোড করতে চান।

এটি প্রায় সবার মাঝেই হয়ে থাকে। তাই আজ আপনাকে জানিয়ে দেয়া হয়ে কিভাবে আপনি অতি সহজেই জাতীয় পরিচয় ডাউনলোড করতে পারবেন। আপনাকে শুধু আজকের এই আর্টিকেলটি একটু মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে এবং নিয়ম গুলো ফলো করতে হবে।

আশা করছি আপনি বিষয় গুলো যদি বুঝতে পারেন তাহলে অতি সহজেই আপনার কাঙ্ক্ষিত আইডি কার্ডটি হাতে পেয়ে যাবেন। তাছাড়াও কিভাবে আপনি নিজে নিজেই মোবাইল থেকে আইডি কার্ড ডাউনলোড করবেন সেটিও স্টেপ বাই স্টেপ জানিয়ে দেয়া হবে।

আর এখানে যে সমস্ত কথা না বললেই নয় সেটি হচ্ছে বাংলাদেশের নাগরিকের কাছে জাতীয় পরিচয় পত্র থাকা বাধ্যতা মূল্যক। এর কারণ হচ্ছে প্রতিটি দেশের নাগরিক হিসাবে পরিচয় দিতে হলে এই জাতীয় পরিচয় পত্র থাকতে হবে।

ঠিক একই রকম বাংলাদেশের ক্ষেত্রে। বাংলাদেশে থাকা বসবাসকৃত ব্যাক্তিদের মধ্যে যাদের বয়স ১৮ বছর এবং ১৮ বছরের উর্ধে তারা এই জাতীয় পরিচয় পত্রের জন্য আবেদন করতে পারবেন।

আজকের এই আর্টিকেলের মূল বিষয় হচ্ছে মোবাইল নাম্বার দিয়ে জাতীয় পরিচয় পত্র বের করার নিয়ম কিন্তু তার পূর্বে আমি আপনাকে এই জাতীয় পরিচয় পত্র সম্পর্কে কিছু মূল্যবান তথ্য দিতে চাই, যেগুলো আপনার জানা অনেক বেশী জরুরী।

বাংলাদেশে যাদের বয়স ১৮ বছর সুধু মাত্র তারা এটির জন্য আবেদন করতে পারবে। বিশেষ করে বাংলাদেশের নাগরিক হিসাবে নিজেকে পরিচয় দিতে হলে জাতীয় পরিচয় পত্র থাকা বাধ্যতা মূল্যক। এছাড়াও বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি কাজ গুলোর জন্য জাতীয় পরিচয় পত্র দরকার হয়।

বাংলাদেশে সর্বপ্রথম জাতীয় পরিচয় পত্র আইন চালু হয় ২০০৬ সালের ২২ জুলাই। সেই সয়মে যে আইডি কার্ড গুলো মানুষকে দেয়া হত সেগুলো কাগজের উপরে লেমেনেটিং করা হত কিন্তু বর্তমান সময়ের এন আইডি বা জাতীয় পরিচয় পত্র গুলো প্লাস্টিকের ম্যাটেরিয়ালের সাথে বায়োমেট্রিক এবং মাইক্রোচিপ এমবেডেড করা হয়। আর এটি করার মূল কারণ ছিল কার্ড গুলোকে ডুব্লিকেট করা রোধ করা।

জাতীয় পরিচয় পত্রের সুবিধা সমূহ

বাংলাদেশে বসবাস রত যে সমস্ত মানুষের জাতীয় পরিচয় পত্র রয়েছে তারা নিম্নোক্ত সুবিধা গুলো পাবেনঃ

১. নাগরিকদের অধিকার এবং সুবিধা
২. শিক্ষার্থীদের ভর্তির সুবিধা
৩. জাতীয় পরিচয়
৪. ড্রাইভিং লাইসেন্স
৫. পাসপোর্ট
৬. সম্পত্তি বা জমি ক্রয়-বিক্রয়
৭. বাংলাদেশি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট
৮. ব্যাংকঋণ সহায়তা
৯. সরকারি পেনশন
১০. বিআইএন (Business Identification Number) সুবিধা
১১. ব্যবসা বা ট্রেড লাইসেন্স
১২. যানবাহনের নিবন্ধন
১৩. বিমা প্রকল্প
১৪. বিবাহ নিবন্ধন
১৫. ই-পাসপোর্ট
১৬. ই-গভর্ন্যান্স
১৭. গ্যাস ও বিদ্যুৎ সংযোগ
১৮. মোবাইল সংযোগ
১৯. ব্যাংক লেনদেন
২০. শেয়ার-বিও অ্যাকাউন্ট রক্ষণাবেক্ষণ

আপনি বাংলদেশে বসবাস করে থাকলে উপরোক্ত সমস্ত সেবা গুলো পেয়ে যাবেন। আর একজন নাগরিকের যদি এই এন আইডি না থাকে তাহলে অনেক ধরণের সরকারি সেরা থেকে বঞ্চিত হয়ে যায়। তার সবারই জাতীয় পরিচয় পত্র থাকা আবশ্যক।

এখানে একটি গুরুত্ব পূর্ণ তথ্য যুক্ত করে দেয়ার চেষ্টা করছি আর সেটি হচ্ছে জাতীয় পরিচয় পত্রের সহায়তা কেন্দ্র ও ফোন নাম্বার। আপনি আপনার মোবাইল ফোন থেকে কোন প্রকার চার্জ কাটা ছাড়াই কথা বলতে পারবেন আর এর জন্য আপনাকে ডায়াল করতে হবে ১০৫ নাম্বারটি।

এবং সেই সাথে আপনি [email protected] এই ঠিকানায় ইমেইল ও ৬০-২-৫৫০০৮৫১৫ এই নাম্বারে ফ্যাক্স করতে পারবেন।

জাতীয় পরিচয়পত্র করতে যা যা দরকার

১. এসএসসি বা সমমানের সার্টিফিকেট ( আবশ্যক )।
২. জন্ম নিবন্ধনের মূল কপি ( আবশ্যক )।
৩. ছবি এবং বায়োমেট্রিক ডেটা সংগ্রহের জন্য ইসি প্রাঙ্গণে নিজেই উপস্থিত থাকা ( আবশ্যক )।
৪. বাবা, মা, স্বামী বা স্ত্রীর জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি থাকা ( আবশ্যক )।
৫. ঠিকানার প্রমাণ হিসেবে ইউটিলিটি বিল, বাড়ি ভাড়ার রসিদ, অথবা হোল্ডিং ট্যাক্স রসিদ থাকা ( আবশ্যক )।

মোবাইল নাম্বার দিয়ে জাতীয় পরিচয় পত্র

দেখুন আমাদের দেশের মানুষ বিভিন্ন ধরণের সিম ব্যবহার করে থাকে। কেও গ্রামিন ফোন আবার কেও বাংলালিংক কিন্তু এতে কোন প্রকার সমস্যার হবেনা। আপনাকে শুধু খেয়াল রাখতে হবে রেজিস্ট্রেশনের সময় যে নাম্বারটি দিয়ে আপনি নিবন্ধন করেছেন সেটি মনে রাখা।

হয়ত এমন হতে পারে আপনি নিবন্ধন করেছেন একটি নাম্বার দিয়ে কিন্তু আইডি কার্ড বেড় করার ক্ষেত্রে ব্যবহার করছেন অন্য নাম্বার। এমন যদি হয়ে থাকে তাহলে আপনি কোনোভাবেই বের করতে পারবেন না।

তাছাড়াও আপনাকে আরও যে বিষয় খেয়াল রাখতে হবে সেটি হচ্ছে আপনি মোবাইল নাম্বার দিয়ে জাতীয় পরিচয় পত্র নাম্বারটি জানতে পারবেন। আর বর্তমানে আমাদের কাজের প্রয়োজনে শুধু আইডি নাম্বার দরকার হয়ে থাকে।

তাছাড়াও আপনি অন্য কোন উপায় অবলম্বন করে আইডি কার্ড বের করবেন এবং ডাউনলোড করবেন সেটি জানিয়ে দেয়া হবে শেষের দিকে।

এমন অনেক সময় দেখা যায় যে, আইডি কার্ড কাছে নেই বা আইডি নাম্বার মুখস্ত নেই কিন্তু আইডি নাম্বার অনেক বেশী জরুরী হয়ে পরে। আর এই ক্ষেত্রে আপনি অতি সহজেই হাতে থাকা মোবাইল ফোন ব্যবহার করেই আপনার আইডি নাম্বার বের করে ফেলতে পারবেন।

আপনি যদি মোবাইল নাম্বার দিয়ে জাতীয় পরিচয় পত্র বের করতে চান তাহলে ফোনে থেকে ডায়াল করুন *১৬০০# সেটি কোন সিম থেকে আপনি ডায়াল করতে পারেন। ডায়াল করার পর আপনার সামনে কিছু অপশন চলে আসবে।

( সুধুমাত্র বাংলালিং থেকে ডায়াল করতে হবে নতুবা টোকেন নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড বেড় করতে হবে যেটি আপনি একটু স্ক্রল করলেই পেয়ে যাবেন )

মোবাইল নাম্বার দিয়ে জাতীয় পরিচয় পত্র

ডায়াল করার পরে আপনার সামনে যে অপশন আসবে সেখান থেকে আপনার ফোনের অপারেটর বেছেনিন আর এর জন্য আপনাকে ২ তুলতে হবে এবং ওকে করুন। এরপর আপনার যে সিম দিয়ে এনআইডি কার্ড নিবন্ধন করার ছিল সেই নাম্বার দিন।

নাম্বার দেয়ার পর ওকে করুন এবং কিছু সময় অপেক্ষা করুন। কিছু সময় অপেক্ষা করার পরে আপনার ফোনে একটি এসএমএসের মাধ্যমে আপনার ফোনের আপনার কাঙ্ক্ষিত আইডি নাম্বার পাঠিয়ে দেয়া হবে।

আপনি চাইলে এখন সেই এনআইডি নাম্বার দিয়ে সিম রেজিস্ট্রেশন থেকে শুরু করে প্রায় সব ক্ষেত্রেই ব্যবহার করেতে পারবেন। এটি ছিল মোবাইল নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড বের করার নিয়ম।

এছাড়াও আপনি যদি চান সরাসরি আইডি কার্ড বের করবেন সেটিও সম্ভব। আপনাকে শুধু কিছু পদক্ষেপ গ্রহন করতে হবে। তাহলে ডাউনলোড করার জন্য পরবর্তি পদক্ষেপ গুলো দেখে নেয়া যাক।

আরওঃ ভাবছেন কম্পিউটার বাংলা যুক্ত বর্ণ লেখা শিখবেন, তাহলে এখানে চালুন

টোকেন নাম্বার ব্যবহার করে আইডি কার্ড ডাউনলোড

আমরা ভোটার হওয়ার সময় একটি ফরম পূরন করতে হয় এবং সেই ফরম থেকে একটি ছোট অংশ আমাদেরকে দিয়ে দেয়া হয় আর যেটিকে আমরা টোকেন নাম্বার বলে থাকি।

আর আপনার কাছে যদি সেই টোকেন নাম্বার থাকে তাহলে আপনি অতি সহজেই আপনার হাতে থাকা স্মার্ট ফোন থেকেই খুব সহজেই এনআইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন।

আপনি শুধুমাত্র নিয়ম গুলো ফলো করে স্টেপ বাই স্টেপ কাজ করতে থাকলে কোন প্রকার ঝামেলা ছাড়াই এনআইডি বের করে ফেলতে পারবেন। আর আপনার কাছে যদি টোকেন নাম্বার না থাকে তাহলে আপনি এড়িয়ে যেতে পারেন।

কারণ টোকেন নাম্বার ছাড়া নিজে নিজে আইডি কার্ড ডাউনলোড বা বের করা সম্ভব নয়। আর যদি চান তাহলে আপনাকে নির্বাচন কমিশনের সাথে যোগাযোগ করতে হবে। তাহলে চলুন আমরা এখন টোকেন নাম্বার ব্যবহার করে অতি সহজেই আইডি কার্ড বের করে ফেলি।

এর জন্য আপনাকে অবশ্যই কয়েকটি স্টেপ ফলো করতে হবে এবং সেই অনুযায়ী কাজ করতে হবে তাতেই আপনার আইডি কার্ড ফোনে ডাউনলোড হয়ে যাবে। স্টেপ গুলো ফলো করতে থাকুন,

আরও দেখুনঃ

নতুন ফোনকে যেভাবে চার্জ করবেন দেখুন এবং ফোন ভালো রাখুন

মোবাইল হ্যাকিং থেকে নিজে রক্ষা করবেন যেভাবে জানতে ক্লিক করুন

মোবাইল চার্জ করুন সঠিক নিয়ম মেনে এবং সারাদিন ফোনকে ভালো রাখুন

স্টেপ ১ঃ অ্যাকাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করুন

আপনাকে প্রথমেই নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট থেকে নিজের একটি নিবন্ধন কমপ্লিট করতে হবে নতুবা কাজ হবেনা। বিশেষ করে আপনাকে জানিয়ে দিতে চাই যে, আমরা যখন ভোটার হওয়ার জন্য যে সমস্ত পদক্ষেপ গুলো রয়েছে সেগুলো সঠিকভাবে শেষ করার পর আমাদের আইডি কার্ড ওয়েবসার্ভারে আপডেট করা হয়ে থাকে।

আর সেই আইডি কার্ড কিছু পদক্ষেপ গ্রহন করার মাধ্যে ডাউনলোড করে নেয়া হয় সরকারিভাবে বিতরণ শুরু হওয়ার আগেই। এর জন্য আমাদের নিজস্ব একটি ভার্চুয়াল অ্যাক্যাউন্ট থেকে যায় আর সেটিকে পূর্ণতা দিতে পারলেই আইডি কার্ড ডাউনলোড করা যায়।

ওয়েবসাইটে অ্যাক্যাউন্ট নিবন্ধন করার জন্য আপনাকে তাদের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে। ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার জন্য এখানে ক্লিক করুন

মোবাইল নাম্বার দিয়ে জাতীয় পরিচয় পত্র

আপনি ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার সাথে সাথে আপনার সামনে এই ধরণের একটি ফরম চলে আসবে এবং আপনাকে সঠিক তথ্য দিয়ে ফরমটি পূরণ করতে হবে। এর জন্য প্রথমেই আপনাকে টোকেন বা ফরম নাম্বার দিয়ে দিতে হবে।

এর পর আপনার যে জন্ম তারিখ দিয়ে নিবন্ধ করেছেন সেটি দিয়ে দিতে হবে। ভূল তথ্য দিলে হবেনা। এখন আপনি ক্যাপচা পূরণ করে সাবমিটে ক্লিক করেদিন। এখন আপনাকে দ্বিতীয় স্টেপে চলে জেতে হবে।

স্টেপ ২ঃ নিজের সঠিক তথ্য প্রদান

আপনি যখন সাবমিটে ক্লিক করবেন তখন আপনার সামনে নতুন একটি ফরম চলে আসবে এবং সেই ফরমটিকে আপনাকে সঠিক তথ্য দিয়ে পূরণ করতে হবে। এখানে আপনার ঠিকানা সহ কিছু তথ্য প্রদান করতে হবে।

এই ফরমে যে সমস্ত তথ্য চাইবে সেগুলো অবশ্যই আপনাকে সঠকভাবে পূরণ করতে হবে। মনে রাখবেন আপনি যদি একটি মাত্র তথ্য ভূল দিয়ে থাকেন তাহলে কোনভাবেই আপনি আইডি কার্ড ডাউনলোড করার পরবর্তি ধাপে জেতে পারবেননা।

তাই অবশ্যই আপনার সঠিক তথ্য দিয়েই ফরমটি পূরণ করার চেষ্টা করুন এবং ওকে করেদিন।

স্টেপ ৩ঃ মোবাইল নাম্বার ভেরিফিকেশন করুন

স্টেপ ২ শেষ করে ওকে করে দেয়ার পরেই আপনার মোবাইল ভেরিফিকেশনের জন্য একটি নতুন ফরম চলে আসবে এবং সেখানে আপনার মোবাইল নাম্বারটি দিয়ে দিতে হবে।

এখানে আপনাকে অবশ্যই একটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে যে, আপনি নিবন্ধনের সময় যে মোবাইল নাম্বার ব্যবহার করেছিলেন সেই নাম্বার ব্যবহার করতে হবে। এমন যদি হয় আপনার নাম্বারটি মনে নেই তাহলে কি করবেন?

আপনাকে জানিয়ে দিচ্ছি যে, এটি শুধু মাত্র মালিকানা ভেরিফিকেশন মাত্র তাই চাইলে আপনার ফোনে থাকা যেকোনো নাম্বার দিয়েই ভেরিফাই করতে পারবেন। আপনি ফোন নাম্বার দিয়ে ওকে করে দিন এবং তারপর আপনার ফোনে আসা কোড গুলো দিয়ে ওকে করেদিন।

আপনি মোবাইল নাম্বার ভেরিফাই করে নিলে আরও কিছু তথ্য চাইতে পারে এবং যে তথ্য চাক সেটিকে অবশ্যই সঠিকভাবে পূরণ করে দিতে হবে।

স্টেপ ৪ঃ নিজের ফেস ভেরিফিকেশন করুন

সমস্ত কিছু পূরণ করার পরে শেষ স্টেপ হচ্ছে আপনার ফেস ভেরিফিকেশন। আপনি যখন ফেস ভেরিফিকেশন শেষ করতে পারবেন তখন আপনি নিজে নিজেই আইডি কার্ডটি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।

কিন্তু এখানে আপনাকে একটু কষ্ট করতে হবে কারণ এটি ভেরিফাই করার জন্য আলাদা একটি অ্যাপ এর দরকার হয় যেটি আপনাকে ডাউনলোড করতে হবে প্লে স্টোর থেকে। তাই আপনি সবকিছু মিনিমাইজ করে প্লে স্টোর ওপেন করুন

আপনি গুগ্ল প্লে স্টোর থেকে সার্চ করুন NID WALLET এবং প্রথমেই যে অ্যাপটি পাবেন সেটিকে ডাউনলোড করেনিন। আর যদি সার্চ করতে সমস্যা হয় তাহলে নিচে দেয়া লিংকে ক্লিক করেদিন।

ডাউনলোড হয়ে যাওয়ার পর আপনি আবার ওয়েসাইটে ফিরে গিয়ে Tap to open Nid Wallet অপশনে ক্লিক করে দিতে হবে। আপনি ক্লিক করে দেয়ার সাথে সাথে আপনার ওয়ালেট ওপেন হয়ে যাবে।

এখন আপনার সামনে নিজেই ক্যামেরা ওপেন হয়ে যাবে। ক্যামেরা ওপেন হওয়ার পরে আপনাকে অবশ্যই আপনার চেহারার সামনের দিক, তারপর ডান ও বাম দিক উভয় পাশ ক্যামেরাতে ভেরিফাই করে নিতে হবে।

স্টেপ ৫ঃ পাসওয়ার্ড সেটাপ করুন

ফেস ভেরিফাই হয়ে গেলে আপনার সামনে নতুন একটি অপশন চলে আসবে। চাইলে আপনি নতুন একটি পাসওয়ার্ড দিয়ে দিতে পারেন অথবা এড়িয়ে জেতে পারে।

আমি বলব আপনি একটি পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন তাহলে পরবর্তিতে নিজের জন্য অনেক বেশি সুবিধা হবে। আর আপনি যদি মনে করেন দরকার নেই তাহলে এড়িয়ে জেতে পারেন।

আর এতে কোন প্রকার সমস্যার তৈরি হবেনা। আর আপনি যদি ইউজার ও পাসওরয়ার্ড সেটাপ করতে পারেণ তাহলে পরবর্তিতে শুধু লগিন করেই অতি সহজেই আইডি কার্ড ডাউনলোড করে নিতে পারেবেন।

অনলাইন থেকে আয় করার উপায়

ফ্লায়ার ডিজাইন শিখে মাসে লাখ টাকা আয় করার উপায়

ঘরে বসে প্রতিদিন মিনিমাম ২০ ডলার আয় করুন

ফেসবুক থেকে আয় করার যত সব সহজ কৌশল সমর্পকে জানুন

ওয়েব ডিজাইন এন্ড ডেভেলপমেন্ট হতে পারে আপনার ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ার

স্টেপ ৬ঃ ডাউনলোড করুন

সমস্ত ধাপ গুলো যদি আপনি সঠকভাবে পূরণ করতে পারেন তাহলে আপনার সামনে নতুন একটি অপশন চলে আসবে এবং সেখান থেকে আপনি অতি সহজেই আইডি কার্ডটি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।

এর জন্য আপনি ডাউনলোডের উপরে ক্লিক করেদিন তাতেই কাজ হয়ে যাবে। পরবর্তিতে আপনি আপনার ডাউনলোড করা আইডি কার্ডটি যেকোনো কাজের জন্য ব্যবহার করতে পারবেন।

আর এটিই ছিল মোবাইল নাম্বার ও টোকেন নাম্বার দিয়ে সহজেই আইডি নাম্বার ও কার্ড বের করার সঠিক নিয়ম ও পদ্ধতি। এখন যদি আপনার আরও কিছু জানার থাকে অবশ্যই কমেন্ট করবেন।

আপনার যথাযথ উত্তর প্রদান করা হবে এটা আমরা আশাবাদী।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *