সফটওয়্যার কি? কাকে বলে এবং কিভাবে কাজ করে?
সফটওয়্যার শব্দটি শুনেনি এমন কাওকে হয়ত পাওয়া যাবেনা। প্রযুক্তির প্রচার এবং প্রসার এত বেশী বৃদ্ধি পেয়েছে যে, এখন প্রায় সবার কাছেই একটি করে কম্পিউটার রয়েছে। তাই এখানে একটি বিষয় জেনে রাখা দরকার কম্পিউটার মূলত দুটি পার্টে বিভক্ত রয়েছে একটি হচ্ছে হার্ডওয়্যার এবং অন্যটি হচ্ছে সফটওয়্যার।
ইতোপূর্বে কম্পিউটার হার্ডওয়্যার নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে চাইলে সেই আর্টিকেলটি দেখেনিতে পারেন কারণ ঐ আর্টিকেলটিতে কম্পিউটার হার্ডওয়্যার বিষয়ক সমস্ত কিছু ছবিসহ তুলে ধরা হয়েছে।
আজকের এই আর্টিকেলে সফটওয়্যার কি এবং কম্পিউটারে এটি কিভাবে কাজ করে থাকে সেটি নিয়ে স্থির একটি ধারণা দেয়ার চেষ্টা করবো। আশা করছি আপনি পাঠক হিসাবে এই আর্টিকেলটি থেকে অনেক কিছু জানতে এবং শিখতে পারবেন।
সফটওয়্যার কি?
আগেই অবগত করা হয়েছে যে, কম্পিউটার মূলত দুটি পার্টে বিভক্ত একটি হচ্ছে হার্ডওয়্যার এবং অন্যটি হচ্ছে সফটওয়্যার। একটি কম্পিউটার গড়ে তোলা হয় বিশেষ কিছু হার্ডওয়ার এর সমন্বয়ে। কম্পিউটার বা পিসেই বিল্ড করার পর সেটিতে বিদ্যুৎ সংযোগ দেয়ার পরে হার্ডওয়্যার এর সমস্ত কিছু চালু হবে কিন্তু কোন প্রকার কিছু ডিসপ্লেতে দেখাবেনা।
এর কারণ কি? সমস্ত কিছু ঠিক থাকার পরেও কেন কম্পিউটার চলছেনা? এই প্রশ্নটি হয়ত কোনদিন কেও করেনি এর কারণ হচ্ছে যেখান থেকে কম্পিউটার বিল্ড করে দেয়া হয় সেখান থেকে অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করে দেয়া হয়।
যেমন হতে পারে, ইউন্ডজ, লিনাক্স, ভিস্তা ইত্যাদি। এই প্রতিটি অপারেটিং সিস্টেম হচ্ছে সফটওয়্যার। কম্পিউটারের মূল চালিকা শক্তি হচ্ছে সফটওয়্যার। কম্পিউটার চালু করার পর আমাদের সামনে যদিও ডেস্কটপ ফাকা মনে হয় কিন্তু মাউস থেকে ডান বাটন ক্লিক করলেই অনেক কিছু লেখা আসে আর ঐ সমস্ত লেখা গুলো হচ্ছে একেকটি প্রোগ্রাম এবং আলাদা আলাদা প্রোগ্রামের সমন্বয়ে তৈরি হয় একটি সফটওয়্যার।
উউন্ডজ অপারেটিং সিস্টেম হচ্ছে একাধিক প্রগাম দ্বারা তৈরি একটি সফটওয়্যার যা কম্পিউটারে ইন্সটল করলে কম্পিউটার অন হয় এবং অন্যান্য প্রগ্রাম বা সফটওয়্যার গুলোকে পরিচালিত করার ক্ষমতা দেয় তাই অপারেটিং সিস্টেমেকে কম্পিউটারের প্রান বলা হয়।
প্রোগ্রামিং ভাষাকে ব্যবহার করে কম্পিউটারের সমস্যা সমাধান করার জন্য যে প্রগ্রাম তৈরি করা হয়েছে থাকে তাকে সফটওয়্যার বলে। সফটওয়্যারকে কম্পিউটারের প্রান বলা হয় কারণ এটি ব্যাতিত কম্পিউটারের কোন কাজ করা যায়না।
আরও পড়ুনঃ বিশ্বের মধ্যে জনপ্রিয় এবং ব্যয়বহুল সফটওয়্যার কোনটি?
কম্পিউটার মূলত নিজে নিজে কোন কিছু বুঝতে পারেনা তাই একজন ইউজার বা ব্যবহারকারী কম্পিউটারকে যেভাবে ব্যবহার করতে চায় সেভাবেই ব্যবহার করতে পারে। ব্যবহারকারী কম্পিউটারকে যে ইন্সট্রাকশন দিবে কম্পিউটার সেই ইন্সট্রাকশন অনুযায়ী কাজ করবে।
উদাহরণ স্বরূপ, যখন কম্পিউটারে কোন কিছু লেখার প্রয়োজন হয় তখন কিন্তু সে নিজে নিজেই সব কিছু লিখে ফেলতে পারেনা বরং কেও একজন ব্যবহারকারী নিজে থেকে লিখে থাকে এবং লেখার জন্য নোটপ্যাড অথবা মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ব্যবহার করে থাকে আর এই নোটপ্যাড অথবা মাইক্রোসফট ওয়ার্ড হচ্ছে সফটওয়্যার।
এখানে একটি জানার বিষয় রয়েছে, টাইপ করার সময় যদি A টাইপ করি সেটি কিন্তু কম্পিউটার বুঝতে পারেনা বরং সফটওয়্যার গুলো এমনভাবে তৈরি করা হয় যে, কিছু চাপলেই সেটি কম্পিউটারের ভাষায় কনভার্ট করে দেয় এবং কম্পিউটার তখন সেটি বুঝে আমাদের সামনে আউটপুট দেয় আর হ্যা কম্পিউটার 0,1 এই দুটি সংখ্যা ছাড়া অন্য কিছু বুঝতে পারেনা।
কম্পিউটারে যেকোনো কাজ করার জন্য যে সমস্ত বিষয় বস্তু গুলো ব্যবহার করা হয় তার সব গুলোই হচ্ছে সফটওয়্যার। আশা করছি সফটওয়্যার কি সেটি সম্পর্কে জেনে এবং বুঝে গিয়েছেন। যদি না বুঝে থাকেন তাহলে কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন উত্তর পেয়ে যাবেন।
সফটওয়্যার অর্থ কি?
সফটওয়্যার অর্থ হচ্ছে কম্পিউটারের জন্য রচনা করা এক ধরণের প্রগ্রামের সমষ্টি যা কম্পিউটারের সমস্যাকে সমাধান করে থাকে। একটি কম্পিউটারকে পরিচালনা করার জন্য যে প্রোগ্রাম বা নির্দেশনা দেয়া হয়ে থাকে সেটি সম্পাদন করার জন্য Software বা সফ্টওয়্যার ব্যবহার হয়ে থাকে।
কম্পিউটারের একটি নির্দিষ্ট কাজ সম্পাদন করার জন্যই মূলত সফটওয়্যার ব্যবহার হয়ে থাকে। যে কোন সমস্যা সমাধান করার জন্য সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার কর্তিক সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট করিয়ে নেয়া হয়ে থাকে। এক কথায় যদি বলা হয় তাহলে উত্তর আসে, সফটওয়্যার অর্থ কম্পিউটারের সমস্যা সমাধান এবং কাজ সম্পাদন করার প্রোগ্রাম।
আরও পড়ুনঃ যেভাবে কম্পিউটারকে ভাইরাস মুক্ত রাখা যায়
সফটওয়্যার কাকে বলে?
কম্পিউটারে কোন একটি কাজ সম্পাদন করার জন্য যে প্রোগ্রাম ব্যবহার করা হয় তাকে সফটওয়্যার বলে। কম্পিউটারের প্রোগ্রাম সমূহের একত্রি করণ বা প্রগ্রামের সমষ্টিকে সফটওয়্যার বলে।
কম্পিটার ব্যবহার করা হয় বিশেষ কিছু কার্যাবলি সম্পাদন করার জন্য আর কাজ গুলো করার জন্য কম্পিউটারে ইনপুট দিতে হয় আর ইনপুট দেয়ার জন্য প্রয়োজনীয় ডেটা এবং কিছু নির্দেশাবলী প্রদান করা হয়ে থাকে আর এই সমস্ত ডেটা এবং নির্দেশনাবলির সমষ্টিকে সফটওয়্যার বলে।
কম্পিউটারের হার্ডওয়ারকে কার্যক্ষমতা প্রদান করার জন্য সফটওয়্যার ব্যবহার করা হয়। যখন কম্পিউটারে থাকা কোন একটি ডেটাকে ওপেন করার জন্য ক্লিক করা হয় তখন সেটি প্রথমে হার্ডওয়্যার মধ্যে প্রসেসিং হয় যেমন প্রথমে প্রসেসরে ডেটা প্রসেসিং হয় এবং সেটি প্রসেসিং হয়ে র্যামে গিয়ে পৌঁছে এবং তখন আউটপুট দেয় বা কাঙ্ক্ষিত ফলাফল পাওয়া যায়।
আর প্রসেসিং করার জন্য দরকার হয় সফটওয়্যার এর কারণ সফটওয়্যার ব্যাতিত কম্পিউটার হার্ডওয়্যার কোন কিছু বুঝতে পারেনা। কম্পিউটার থেকে যেই প্রোগ্রাম ওপেন করা হোক না কেন সেটি ওপেন হতে বেশ কয়েকটি প্রসেসের মধ্যে দিয়ে যেতে হয় আর প্রসেস গুলো কমপ্লিট করতে সহায়ক প্রোগ্রামের দরকার হয়ে থাকে।
সফটওয়্যার এর উদাহরণ কি?
বেশ কিছু সফটওয়্যার রয়েছে যেগুলো প্রায় সবাই ব্যবহার করে থাকে। একটি কম্পিটারকে পরিচালিত করার জন্য যেমন মাদার সফটওয়্যার হিসাবে অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করা হয় ঠিক তেমন নিজেদের কাজ গুলো সম্পাদন করার জন্য স্পেসিফিক কিছু সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হয় আর তারই কিছু তালিকা দেয়া হল।
- Ms Word
- Ms Excel
- Adobe Photoshop
- Adobe Premiere Pro
- Adobe After Effect
- Google Chrome
- Notepad
- Skype
- Avro Keyboard
- Bijoy Keyboard
- Antivirus
এই সমস্ত সফটওয়্যার গুলো সাধারণভাবেই ব্যবহার হয়ে থাকে। এছাড়াও এমন অনেক সফটওয়্যার রয়েছে যেগুলো বিশেষ বিশেষ কাজের জন্য তৈরি করা হয়ে থাকে। কম্পিউটাররের সমস্যা সমাধান করার জন্য প্রয়োজন অনুযায়ী সফটওয়্যার ডেভেলপ করা হয়ে থাকে।
সফটওয়্যার কত প্রকার কি কি?
কম্পিউটার দ্বারা বিভিন্ন ধরণের কাজ সম্পাদন করা হয়ে থাকে এবং সেই কাজের উপর ভিত্তি করে কম্পিউটার সফটওয়্যারকে প্রধানত তিন ভাবে বিভক্ত করা হয়েছে। যেমন,
- সিস্টেম সফটওয়্যার -System Software
- প্রোগ্রামিং সফটওয়্যার -Programing Software
- এপ্লিকেশন সফটওয়্যার -Application Software
সিস্টেম সফটওয়্যার -System Software
কম্পিউটারকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য যে সমস্ত সফটওয়্যার ব্যবহার করা হয় তাকে সিস্টেম সফটওয়্যার বলে। সিস্টেম সফটওয়্যার মূলত কম্পিউটার হার্ডওয়ার এর মধ্যে প্রান সঞ্চার করে থাকে বিশেষ করে কম্পিউটারে ব্যবহার করা প্রোগ্রাম ও সফটওয়্যার এর সম্পর্ক তৈরি বা যোগসূত্র তৈরি করার জন্য সিস্টেম সফটওয়্যার ব্যবহার হয়ে থাকে। একটি কম্পিউটারের প্রান শক্তি হচ্ছে সিস্টেম সফটওয়্যার কারণ এটি ছাড়া কম্পিউটার একদম অচল।
একটি বা একের অধিক কম্পিউটারকে পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণ করার জন্য যে সমস্ত প্রোগ্রাম ইন্সটল করা হয় সেই গুলোর সমষ্টিকে সিস্টেম সফটওয়্যার বলা হয়ে থাকে। কম্পিটারে একবার সিস্টেম সফটওয়্যার ইন্সটল করলে তার মধ্যে প্রয়োজন অনুযায়ী একাধিক সফটওয়্যার ইনস্টল করা যায়।
উদাহরণঃ Windows, Xp, Vista, Linux, Unix. Mac OS, ইত্যাদি।
প্রোগ্রামিং সফটওয়্যার -Programing Software
প্রোগ্রামিং সফটওয়্যার বলতে এমন কিছু সফটওয়্যারকে বোঝায় যেগুলো দিয়ে নতুন সফটওয়্যার তৈরি থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্রগ্রাম রচনা, সফটওয়্যার আপডেট, ডিবাগিং, নিয়ন্ত্রণ এবং রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
যেমন একটি নতুন সফটওয়্যার তৈরি করার জন্য আলাদাভাবে কোড লিখতে হয় এবং কোড গুলো লেখার জন্য কিছু সফটওয়্যার এভাইলেবল রয়েছে এবং সেই সাথে একটি সফটওয়্যারকে আপডেট করার জন্য কিছু কোড বাদ দিতে হয় বা যুক্ত করতে এর জন্যও কোড লিখতে হয় একটি সফটওয়্যার ব্যবহার করার মাধ্যমে আর এই সমস্ত সফটওয়্যার গুলো হচ্ছে প্রোগ্রামিং সফটওয়্যার।
যেমনঃ Notepad++, Visual Studio, Sublime Text, Eclipse, Brackets, TextMate ইত্যাদি।
এপ্লিকেশন সফটওয়্যার -Application Software
কম্পিউটারের বিভিন্ন কাজ সম্পাদন করার জন্য আলাদা আলাদা সফটওয়্যার এর দরকার হয়ে থাকে। কাজের উপর ভিত্তি করে সব ধরণের সফটওয়্যার এভাইলেবল রয়েছে। একজন ব্যবহারকারী তাদের কাজের জন্য যে সমস্ত সফটওয়্যার গুলো ব্যবহার করে থাকে তাকে এপ্লিকেশন সফটওয়্যার বলা হয়।
যেমন একটি হিসাবের কাজ সম্পাদন করার জন্য মাইক্রোসফট এক্সেল সফটওয়্যারটি ব্যবহার করতে হবে। আবার যদি ইন্টারনেট ব্রাউজ করতে চায় তাহলে ইন্টারনেট ব্রাউজিং সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হবে হতে পারে সেটি গুগল ক্রম অথবা ফায়ারফক্স।
তাছাড়াও কোন কিছু নোট করে রাখতে নোট প্যাড ব্যবহার করতে হয়। আর এই সমস্ত সফটওয়্যার গুলোই হচ্ছে এপ্লিকেশন সফটওয়্যার। তাই বলা যায়, ব্যবহারকারী যে সমস্ত সফটওয়্যার ব্যবহার করার মাধ্যমে বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করে থাকে তাকেই এপ্লিকেশন সফটওয়্যার বলে।
যেমনঃ Word Star, Word Perfect, Ms-Word, Word Note,Ms-Excel, Qrafter Pro,dBase, Foxpro, Oracle, Informix, Access,Adobe Photoshop ইত্যাদি।
সফটওয়্যার কম্পিউটারের কোথায় থাকে?
সফটওয়্যার কে প্রথমে কম্পিউটারের একটি স্পেসিফিক ড্রাইভে ইন্সটল করে দেয়া হয় এবং সেই ড্রাইভের মধ্যে সফটওয়্যার থাকে। একটি কম্পিউটারকে রান করতে হলে অপারেটিং বা সিস্টেম সফটওয়্যার ইনস্টল করতে হয় যে ড্রাইভে অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল হয় সেটিকে C ড্রাইভ বলা হয়।
এবং সেই C ড্রাইভের মধ্যে স্পেসিফিক কিছু ফোল্ডার নিজে থেকেই তৈরি হয়ে যায়। পরবর্তিতে যে কোন সফটওয়্যার ইনস্টল করলে সেই সমস্ত স্পেসিফিক ফোল্ডারে দিয়ে ফাইল গুলো জমা হয় এবং প্রয়োজন অনুযায়ী সফটওয়্যারটি ওপেন করলে সেই সি ড্রাইভ থেকে ফাইল গুলো এক্সেক্স করার মাধ্যমে সফটওয়্যারটি ওপেন করে থাকে।
সহজ করে বললে কম্পিউটারের সমস্ত সফটওয়্যার C ড্রাইভে থাকে এবং সেই জায়গা থেকেই পরবর্তিতে ফাইল গুলো এক্সেস হয়ে থাকে।
সফটওয়্যার এর কাজ কি কি?
কাজের উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন ধরণের সফটওয়্যার ডেভেলপ করা হয়ে থাকে। একটি কম্পিউটার ব্যবহার করে ব্যাক্তিগত কাজ থেকে শুরু করে ব্যবসায়িক কাজ সমস্ত কিছু সম্পাদন করা হয়ে থাকে।
আর সমস্ত কাজ গুলো করার জন্য আলাদা আলাদা সফটওয়্যার রয়েছে। যেমন আগেই বলেছি, অপারেটিং সিস্টেম কম্পিউটারকে সচল করে এবং কাজ করার মত ক্ষমতা প্রদান করে থাকে।
যেমন মাইক্রোসফট ওয়ার্ড দিয়ে লেখা লেখি থেকে শুরু করে বিভিন্ন ডিজাইনের কাজ করা হয়ে থাকে। এক্সেল দিয়ে হিসাব নিকাশের কাজ হয়ে থাকে, ফটোশপ ব্যবহার করে ছবি এডিট করা হয়ে থাকে, ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার দিয়ে ভিডিও এডিট করা হয়ে থাকে, ইন্টারনেট ব্রাউজিং সফটওয়্যার দিয়ে ইন্টারনেট ব্রাউজ করা হয়ে থাকে এই রকম হাজার ধরণের সফটওয়্যার রয়েছে যেগুলো দিয়ে ভিন্ন ভিন্ন কাজ হয়ে থাকে।
তাই স্পেসিফিক ভাবে বলা যাবেনা যে, সফটওয়্যার এর কি কি কাজ রয়েছে। কিন্তু একটি কথা স্পস্ট আর সেটি হচ্ছে, সফটওয়্যার হচ্ছে কম্পিউটার প্রগ্রাম যার কাজ শুধু সমস্যার সমাধান করা এবং কম্পিউটার ভিত্তিক কাজ সম্পাদন করা।
আরও জানুন,